তেঁই লো এ পোড়া দেহে নাহি, রক্ষোবধূআভরণ —ব্যাখ্যা কর

তেঁই লো এ পোড়া দেহে নাহি, রক্ষোবধূআভরণ —ব্যাখ্যা কর।
তেঁই লো এ পোড়া দেহে নাহি, রক্ষোবধূআভরণ —ব্যাখ্যা কর।
তেঁই লো এ পোড়া দেহে নাহি, রক্ষোবধূআভরণ —ব্যাখ্যা কর।

উত্তর মেঘনাদবধ কাব্যে রাবণ তার বোনের অপমানের জবাবে পঞ্চবটী বন থেকে সীতাকে ধরে আনে। রাবণের ভ্রাতৃবধূ সরমার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও সীতার সাথে দেখা করার সুযোগ পায় না। 

অভিষেকের আনন্দে সবাই ব্যস্ত, এ সুযোগে সরমা সীতার ললাটে সিঁদুরের ফোঁটা দিয়ে পদধূলি নেয় এবং সীতাকে নিরাভরণ করার জন্য তারই ভাসুর ( রাবণকে দোষারোপ করে, নিষ্ঠুর বলে গালমন্দ করে। 

তখন সীতা সরমাকে বলে যে, রাবণ + তাকে ছল করে ধরে এনেছে বটে, কিন্তু তাকে এতটুকুও অপমান করে নি। রাবণ পথনির্দেশ দেয়ার জন্য অর্থাৎ সীতাকে কোন পথে কোথায় ধরে নিয়ে যাচ্ছে তার চিহ্ন রাখতে নিজের অলংকার খুলে পথে পথে ছড়িয়ে দেয়। 

তাই সীতা আভরণহীনা। রাবণ এ বিষয়ে নির্দোষ ।aতার অলংকার কেড়ে নেয় নি। রাবণ সীতাকে কৌশল করে রথে চড়ানোর পর সীতা চিৎকার করে কান্না করলেও রথের শব্দে সে কান্না বনমধ্যে পৌঁছে নি। সীতা তখন স্বামী-দেবরকে

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ