নতুন ইউটিউবার যে দশটি ভুল করে থাকে

 ইউটিউবে আমরা অনেকেই কিছু ইনকামের আশায় ভিডিও আপলোড করি। তবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম আছে যেগুলো না মানলে ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন দেয় না। অবশ্যই ইউটিউবের সেই নিয়ম গুলো মেনে ভিডিও আপলোড করতে হবে। আমরা অনেকেই প্রথম দিকে ইউটিউবের নিয়ম সম্পর্কে জানি না তাই যেমন তেমন ভিডিও আপলোড করি। তবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে আপনাকে কিছু নিয়ম মানতেই হবে।


আজ আমরা আলোচনা করবো নতুন ইউটিউবারদের ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময় কিছু ভুল ধারণা। এরপরের টিউনে আলোচনা করবো ইউটিউবের নতুন কিছু আপডেট নিয়ে। নতুন আপডেট সম্পর্কে অনেকের বিশেষ করে নতুনদের কিছু ভ্রান্ত ধারণা সেগুলো পরের টিউনে ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো। চলুন আগে দেখে নিই ইউটিউবে কেমন ভিডিও আপলোড করলে মনিটাইজেশন দেবে না।

নতুন ইউটিউবার যে দশটি ভুল করে থাকে


মনিটাইজেশন পাওয়ার ক্ষেত্রে যেসব ভুল করে থাকি


ইউটিউব থেকে ইনকামের প্রধান উৎস মনিটাইজেশন। মনিটাইজেশন পাওয়ার পরে গুগল আপনার ইউটিউব ভিডিওতে বিজ্ঞাপণ দেখাই। সেই বিজ্ঞাপণে যত ক্লিক পড়বে আপনার ইনকাম তত হবে। কিন্তু মনিটাইজেশনের জন্য গুগলের কাছে অনুমতি নেওয়া লাগে।


এক্ষেত্রে ইউটিউবের মনিটাইজেশন পলিসি অমান্য করে ভিডিও আপলোড দিলে আপনাকে অনুমতি দেওয়া হবে না অর্থাৎ ইনকামও হবে না।


এক্ষেত্রে যারা নতুন ইউটিউবার তারা অনেক ভুল করে থাকে যার কারনে ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন দেই না। চলুন দেখে নিই কি ভুল করলে ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন পাবেন না।


১. কপিরাইট

আমরা অনেকই ইউটিউব থেকেই ভিডিও ডাউনলোড করে আবার ইউটিউবেই আপলোড করি। এতে নির্ঘাত কপিরাইট স্ট্রাইক দেবে। এমনকি চ্যানেল ব্যান করে দিতে পারে। এখন কপিরাইট কাকে বলে? কপিরাইট হলো একজনের কন্টেন্ট নিজের নামে চালিয়ে দেওয়া। এখন একজন কষ্ট করে ভিডিও তৈরি করলো আর আপনি সেই ভিডিও নিজের নামে চালিয়ে দিলেন এটা কখনই ইউটিউব মেনে নিবে না।


প্রথম দিকে আমরা না বুঝেই এমন ভুল করে থাকি। আবার অনেকে আছে ফেসবুক অথবা অন্য কোনো সামাজিক মাধ্যম থেকে ভিডিও ডাউনলোড করে ইউটিউবে আপলোড করে থাকি এক্ষেত্রেও কপিরাইট স্ট্রাইক দেবে। এখন প্রশ্ন হলো একটু আধটু কপি করলে কোনো সমস্যা হবে কি? সমস্যা হবে না তবে আপনি সম্পুর্ন কপি করতে পারবেন না এবং আপনি যার ভিডিও কপি করেছেন তার ক্রেডিট দেওয়া লাগবে এক্ষেত্রেও মনিটাইজেশন পাবেন না যদি সেই ভিডিওতে নিজের ভয়েস না দেন। এখন মিউজিকের ক্ষেত্রেও কপিরাইট স্ট্রাইক দেবে।


আপনি যদি একটি গানের কোনো অংশ বা সুর ব্যবহার করেন তবুও ইউটিউব ধরে ফেলবে এবং কপিরাইট স্ট্রাইক দেবে। তবে কিছু কপিরাইট ফ্রি মিউজিক আছে যেগুলো কোনো চিন্তা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন।


কিন্তু মনিটাইজেশন পেতে হলে মিউজিকের সাথে সাথে নিজের ভয়েস দেওয়া লাগবে। আবার অনেকেই অন্যের ভিডিওর থাম্বনেইল কপি করে। এক্ষেত্রেও আপনাকে কপিরাইট স্ট্রাইক দেবে।


২. রি-আপলোড

আমরা অনেকেই একটি ভুল সবসময় করে থাকি। ধরুন আপনি ইউটিউবে একটি ভিডিও আপলোড দিলেন। তারপর দেখলেন ভিডিওর মধ্যে কিছু ভুল হয়েছে তাই সেই ভিডিওটি ডিলেট করে সবকিছু ঠিকঠাক করে পুনরায় আপলোড দিলেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই মনিটাইজেশন পাবেন না। যদি এমন ভিডিও চ্যানেলের মধ্যে থেকে থাকে তাহলে মনিটাইজেশন এপ্লাই দেওয়ার পর কিছু দিনের মধ্যে ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দিবে এবং রিজেক্ট করার কারনে উল্লেখ থাকবে রি-ইউজড অর্থাৎ একই ভিডিও দুই বার আপলোড করা হয়েছে।


এমন ভুল অনেকেই করে। বিশেষ করে যারা নতুন তাদের বেশিরভাগই এমন ভুল করে থাকে। এটি করলে আপনি কখনই মনিটাইজেশন পাবেন না। তাই এরকম ভিডিও যদি চ্যানেলে থাকে তাহলে মুছে দিন।


এসইও এর ক্ষেত্রে যেসব ভুল করে থাকি


ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে মনিটাইজেশনের পাশাপাশি ভিজিটর প্রয়োজন। কারন ভিডিওতে ভিউ না আসলে কখনই ইনকাম হবে না। তাই ইউটিউবের ক্ষেত্রে এসইও অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন অনেক গুরুত্বপুর্ন। এক্ষেত্রে অনেকেই ভুল করে থাকে আজকে সেগুলো নিয়েই এই অংশে আলোচনা করবো।


১. চ্যানেলের নাম

আমরা অনেকেই আছি যারা না বুঝে শুনেই চ্যানেলের নাম দিয়ে দিই। এরকম করলে আপনার চ্যানেল কেও খুঁজে পাবে না। হয়তো আপনার চ্যানেলের নামে আরোও বড় চ্যানেল থাকতে পারে। এক্ষেত্রে চ্যানেলের নাম ইউনিক হওয়া অত্যন্ত জরুরি। এখন প্রশ্ন হতে পারে বর্তমানে ইউটিউব প্রচুর চ্যানেল আছে তাহলে ইউনিক নাম কোথাই পাবো? আপনি আপনার চ্যানেলের নাম কি দিবেন সে অনুযায়ী কয়েকটি নাম বাছুন।


তারপর ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখুন এই নামে কোনো চ্যানেল আছে কি না। যদি থাকে তাহলে সেই চ্যানেল গুলো এক্টিভ কি না অর্থাৎ চ্যানেলে কতদিন যাবত ভিডিও আপলোড হয়নি। যদি আপনার চ্যানেলের নামে কোনো জনপ্রিয় চ্যানেল না থাকে তাহলে সেই নামটি ব্যবহার করতে পারেন।


এখন আরেকটি প্রশ্ন থেকে যায়। চ্যানেলের নামে সার্চ দিলে তো অনেক ভিডিও আসে। ইউটিউব এই সমস্যার সমাধান দিয়ে রেখেছে। সার্চ করার পরে উপরে ফিল্টার অপশন আছে সেখান থেকে ভিডিও বদলে শুধু চ্যানেল করে দিবেন। তাহলে শুধু চ্যানেলের লিস্ট আসবে।


২. কিওয়ার্ড রিসার্চ

আমরা অনেকেই আছি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার আগে কিওয়ার্ড রিসার্চ করিনি। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে সবার রুচি বদলায় তাই আমাদের কিওয়ার্ড রিসার্চ করা অত্যন্ত জরুরি। কেমন কিওয়ার্ড বেছে ভিডিও তৈরি করবেন এ সম্পর্কে অনেকের ধারণা নাও থাকতে পারে।


কিওয়ার্ড মোট চার ধরনের হয়ে থাকে। নিচে তার প্রকারভেদ দেওয়া হলো।


ক. কম্পিটিশন বেশি এবং জনপ্রিয়তা কম।

খ. কম্পিটিশন কম এবং জনপ্রিয়তা বেশি।

গ. কম্পিটিশন বেশি এবং জনপ্রিয়তা বেশি।

ঘ. কম্পিটিশন কম এবং জনপ্রিয়তা কম।


এখন প্রশ্ন হলো কোন ধরনের কিওয়ার্ড বেছে নিবেন? এক্ষেত্রে সবথেকে ভালো হবে যদি এমন কিওয়ার্ড বেছে নেন যার কম্পিটিশন কম কিন্তু জনপ্রিয়তা বেশি।


বর্তমানে এমন কিওয়ার্ড খুব কমই পাওয়া যায়। তবে অনেক রিসার্চ করে একটি সঠিক কিওয়ার্ড বেছে নিয়ে ভিডিও আপলোড করলে খুব তাড়াতাড়ি সফল হওয়া যায়।


৩. টাইটেল

আমাদের ভিডিও গুলোর বেশিরভাগ এসইও টাইটেলের উপর নির্ভর করে। আপনার ভিডিওর মধ্যে কি নিয়ে আলোচনা করা হবে তার ছোট্ট পরিচিতি হলো টাইটেল। এবং আপনার টাইটেলে অনুযায়ী ভিডিও সার্চ রেজাল্টে আসে।


অতএব প্রত্যেকটি ভিডিওর টাইটেল অনেক সুন্দর হতে হবে এবং এমন টাইটেল দিবেন না যা ভিডিওর মধ্যে আলোচনা করা হয়নি। যেহেতু টাইটেল আপনার ভিডিওর পরিচয় তাই সুন্দর হওয়া জরুরী।


৪. কন্টেন্ট

সবথেকে বেশি জরুরি আপনার ভিডিওর কন্টেন্ট। আপনি যত ভালো কন্টেন্ট সমৃদ্ধ ভিডিও আপলোড দিবেন আপনার ভিডিও তত র‌্যাংক করবে। আমরা অনেকেই হাবিজাবি কন্টেন্ট আপলোড দিই।


এরকম ভিডিও দেখে কেউ বিনোদন পায় না বা শিখতে পারে না। তাই সাবস্ক্রাইবার বাড়ে না। অর্থাৎ ভিডিওর কন্টেন্ট অত্যন্ত জরুরি। প্রশ্ন থাকতে পারে কিভাবে কন্টেন্ট ভালো করবেন? অবশ্যই উপস্থাপনা ভালো করতে হবে। আপনি যত সুন্দর করে ভিডিওর মধ্যের বিষয় উপস্থাপন করতে পারবেন ততই ভিজিটর আপনার ভিডিও পছন্দ করবে এবং সাবস্ক্রাইব করার চান্স অনেক বেড়ে যাবে।


৫. থাম্বনেইল

আমরা অনেকেই ভিডিওতে খারাপ থাম্বনেইল যোগ করি বা কেও কেও থাম্বনেইল যোগ করেই না।


থাম্বনেইল যত ভালো করবেন আপনার ভিডিওতে ভিউ আসার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে। থাম্বনেইল আপনার ভিডিওর কভারের মতো কাজ করে অর্থাৎ থাম্বনেইল সুন্দর হলে সেই ভিডিওতে ক্লিক পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।


৬. ট্যাগ

আমরা অনেকেই আছি ট্যাগ কি বুঝি না। ভিডিও আপলোড দেওয়ার সময় আমাদের কিছু কাজ করতে হয় তার মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপুর্ন ট্যাগ। আপনার ভিডিও কি লিখে সার্চ দিলে পাওয়া যাবে সেটা সম্পুর্ন ট্যাগের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ বোঝায় যাচ্ছে ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন।


যারা নতুন ইউটিউবার তারা ভিডিও আপলোড করার সময় সাধারণত ট্যাগ যোগ করে না। এক্ষেত্রে ভিডিওতে আর ভিউ পাইনা এবং বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে টিউন করে অথবা লোক ধরে বেড়াই।


আবার অনেকেই আছে যারা এমন ট্যাগ যোগ করে যা ভিডিও রিলেটেড না। এমন ট্যাগ ব্যবহার করলে ইউটিউবের আর্টিফিশিয়াল রোবট খুব সহজেই বুঝে যায় এবং সেই ভিডিও কখনই র‌্যাংক করাই না। অর্থাৎ এমন ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে যা ভিডিও রিলেটেড।


৭. ডিস্ক্রিপশন এসইও

ভিডিও সম্পর্কে বিস্তারিত বোঝানোর জন্য ইউটিউব ডিস্ক্রিপশন বক্স দিয়েছে। এখানে আপনি ৫০০০ ওয়ার্ডের মধ্যে যা ইচ্ছা লিখতে পারবেন। তবে নতুন ইউটিউবার যারা আছে তাদের বেশিরভাগই ডিস্ক্রিপশন বক্স ফাকা রেখে চলে যায়। এমনটা কখনই করা যাবে না। ডিস্ক্রিপশন বক্স দিয়ে খুব সহজেই এসইও করা যায়।


আপনি ডিস্ক্রিপশন বক্স দিয়ে অন্যান্য ভিডিও গুলোতেও ভিউ আনতে পারবেন। তাছাড়া আপনার সাথে একজন কিভাবে যোগাযোগ করবে বা আপনার ওয়েবসাইট, অ্যাপস, গ্রুপ, সোশ্যাল একাউন্ট ইত্যাদি শেয়ার করতে পারবেন। অর্থাৎ ডিস্ক্রিপশন বক্স আপনাকে অনেক দিক থেকে সাহায্য করবে।


৮. সাব ফর সাব

এই ভুলটা অনেকেই করে থাকে। সাব ফর সাব হলো একে অন্যের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে দেওয়া। এটি কখনোই করা যাবে না। আমরা অনেকেই একটি ভিডিওর টিউমেন্টে বলি যে আপনি আমার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন আমি আপনার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে দেবো এবং সেই চ্যানেলের লিংক দিয়ে দেই। এমনটা করলে আপনার চ্যানেলের বড়সড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।


যদি সেই ভিডিও কর্তৃপক্ষ অথবা একজন ভিজিটর আপনার টিউমেন্টে স্প্যাম রিপোর্ট করে তাহলে চ্যানেল ব্যান হওয়ার সম্ভবনা পর্যন্ত থাকে। অতএব এমন কাজ কখনই করা যাবে না। আর কেনই বা সাব ফর সাব করতে যাবেন। আপনার ভিডিও ভালো হলে এমনিই সাবস্ক্রাইব আসবে। অতএব সাব ফর সাব থেকে সবসময় দুরে থাকবেন।


৯. স্পন্সর

এটি চ্যানেলের তেমন প্রভাব তৈরি করে না কিন্তু আপনার টাকা অনেক খরচ হবে। অনেকেই তাড়াতাড়ি চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব পাওয়ার জন্য একটি জনপ্রিয় চ্যানেল কে স্পন্সর দিয়ে থাকে। এতে তাড়াতাড়ি সাবস্ক্রাইবার বাড়ে ঠিকি কিন্তু চ্যানেলে ভালো কন্টেন্ট না থাকলে স্পন্সর করে কোনো লাভ নেই। অর্থাৎ সব টাকা পানিতে।


ভিডিও ভালো হলে লোকে এমনিই সাবস্ক্রাইব করে দিয়ে যাবে আপনাকে আলাদা করে স্পন্সর বা বিজ্ঞাপণ দেওয়া লাগবে না।


১০. সাবস্ক্রাইব বা ভিউ কেনা

আমরা অনেক সাবস্ক্রাইব বিক্রির বিজ্ঞাপণ দেখে থাকি। সেখানে অনেক টাকার বিনিময়ে সাবস্ক্রাইব বিক্রি করা হয়। তাদের বেশিরভাগই ভন্ড হয় তবে কেও কেও সাবস্ক্রাইব দেই। এখন তারা এতো সাবস্ক্রাইবার পাই কোথা থেকে। বর্তমানে অনেক অ্যাপস বা ওয়েবসাইট আছে যাদের একটি কমিউনিটি আছে। সেখানে সবাই ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার পাওয়ার জন্য অন্যের ভিডিও দেখে দেখে কয়েন জমা করে।


পরে সেই কয়েন গুলো ভাঙিয়ে ভিউ, লাইক অথবা সাবস্ক্রাইবার নেই। আবার এখানে কষ্ট করে ভিডিও না দেখে কয়েন কিনে ভিডিও প্রমোট করা যায়। এবার যারা সাবস্ক্রাইবের ব্যবসা করে তারা এখান থেকে কয়েন কেনে এবং আপনার ভিডিও প্রমোট করে দেই। এখানে তাদের লাভ কি? তারা কয়েন যত টাকাই কেনে তার থেকে অনেক বেশি টাকা আপনার কাছ থেকে নিয়ে নেবে।


আবার এখানে সবথেকে মজার বিষয় হলো যেসব সাবস্ক্রাইবার বা ভিজিটর পাবেন সেগুলো অন্য দেশের হতে পারে। এখন আপনি বাংলা ভাষাই ভিডিও তৈরি করেছেন এবং সাবস্ক্রাইব পাচ্ছেন অন্য দেশের। তাহলে তারা আপনার ভিডিওর মাথা মুন্ডুও বুঝবে না। অর্থাৎ এমন সাবস্ক্রাইব পাওয়ার থেকে না পাওয়ায় ভালো।


শেষ কথা।

ইউটিউবে অনেকেই একজন স্টার হতে চাই। তার জন্য শুধু ক্রিয়েটিভিটি থাকলেই হবে না প্রয়োজন ইউটিউব সম্পর্কে জ্ঞান। অনেকেই সেলিব্রেটি হওয়ার নেশায় ইউটিউবে প্রচুর খরচ করছে কিন্তু সফল হতে পারছে না। এর প্রধান কারণ ইউটিউব সমন্ধে জ্ঞান না থাকা।


প্রথমেই আমাদের সম্পুর্ন জ্ঞান লাভ করে কাজ শুরু করতে হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে ইউটিউব সহ অন্যান্য অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। বিভিন্ন ধরনের টিপস, টিউটোরিয়াল আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। আমরা দৈনিক টিউন দিয়ে থাকি তাই সবসময় আমাদের সাথে থাকুন। যেকোনো প্রয়োজনে টিউমেন্টে জানাতে পারেন সাহায্য করার সম্পুর্ন চেষ্টা করবো।


ধন্যবাদ সবাইকে

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ