বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় | বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

হ্যালো বন্ধুরা আজকের ব্লগ পোস্টের বিষয় হলো বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় ও বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে বা বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কয়টি ও কি কি। যদি তোমরা এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাও তাহলে পুরো পোস্ট টি পড়তে থাকো।

বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়  বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে
বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়  বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় ও বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে বা বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কয়টি ও কি কি এসব কিছু প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আমরা নিচের সুচিপত্র টি দেখে নিবো কি কি থাকবে আজকে পোস্টে।

সুচিপত্রঃ বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় | বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে | বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কয়টি ও কি কি

  • বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়
  • বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে
  • গ্লোবাল ভিলেজের সুবিধাসমূহ
  • গ্লোবাল ভিলেজের অসুবিধাসমূহ
  • বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কয়টি ও কি কি
  • বিশ্বগ্রামের ধারণা সংশ্লিষ্ট প্রধান উপাদানসমূহ

বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় (Concept of Global Village) | গ্লোবাল ভিলেজ কাকে বলে

Village বা গ্রাম হলাে একটি ছােট গােষ্ঠী অথবা কতকগুলাে বাড়ির সমষ্টি। নির্দিষ্ট এলাকায় সামিত আয়তনে একটি গ্রামে। অবস্থান বিধায় গ্রামে বসবাসকারীরা সবাই সবাইকে চিনে। গ্রামে কোন তথ্য প্রকাশিত হলে মুহূর্তেই তা মুখে মুখে। জানাজানি হয়ে যায়। গ্রামে যে কোনাে মুহূর্তে একজন আরেকজনের কাজে সহযােগিতা করে থাকে। “গ্লোবাল' শব্দের অর্থ হলাে বিশ্ব। গ্লোবাল ভিলেজ অর্থ বিশ্বগ্রাম। গ্লোবাল ভিলেজ হলাে প্রযুক্তিনির্ভর একটি বিশ্ব যাতে বিশ্বের সবদেশ সবজাতি একটি গ্রামের মতাে সুবিধা পায়।

বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তেই গ্রামের অস্তিত্ব লক্ষ করা হয়। কতকগুলাে গ্রামের সমন্বয়ে শহর, কতকগুলাে শহরের সমন্বয়ে একটি জেলা বা অঞ্চল এবং কতকগুলাে জেলা ও অঞ্চলের সমন্বয়ে গড়ে ওঠে একটি দেশ। আবার অসংখ্য দেশের সম্মিলিত ভৌগােলিক অবস্থানকে বিশ্ব বলে বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে বিশ্বের পরিধি আজ ছােট হয়ে এসেছে। বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সে হিসেবে বিশ্বটাই হলাে একটি গ্রাম। অন্যকথায় পৃথিবী একটি একক পরিবার।

বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ বলতে সাধারণত এমন একটি ধারণাকে বুঝানাে হয় যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের লােকজন। পরস্পরের সাথে সহজ যাতায়াত ও ভ্রমণ, গণমাধ্যম ও ইলেকট্রনিক যােগাযােগের মাধ্যমে যুক্ত থাকে এবং একক। ক্যুনিটিতে পরিণত হয়। বিভিন্ন ধরনের মিডিয়া বিশেষ করে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ব্যাপক ব্যবহার ও প্রভাবের। কারণে আজ বিশ্বের কোনাে এক দেশের এক প্রান্তের লােকজন অন্য প্রান্তের অন্য কোনাে দেশের লােকের সাথে খুব। সহজেই যােগাযােগ করতে পারছে। তথ্যের এ আদান-প্রদান বিশ্বকে এতটাই কাছে নিয়ে এসেছে যে এটি এখন একটি গ্রাম। বা ভিলেজ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ- বাংলাদেশে অবস্থানকারী কোনাে ব্যক্তি এখন অস্ট্রেলিয়ায়। বসবাসকারী কোনাে ব্যক্তির সাথে তাৎক্ষণিকভাবে অনলাইনে যােগাযােগ করতে পারেন। টেলিফোন, টেলিভিশন, কম্পিউটার ও ইন্টারনেটসহ কিছু ইলেকট্রনিক মাধ্যম এক্ষেত্রে দূরত্বের ব্যবধানটি ঘুচিয়ে দেয়।

বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজে আজকাল বিশ্বের একপ্রান্তের লােক অন্যপ্রান্তের লােকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। আজকের বিশ্বে আমরা মূলত একটি বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজেই বসবাস করছি। যােগাযােগ, কর্মসংস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, গবেষণা, অফিস, বাসস্থান, ব্যবসায়-বাণিজ্য, সংবাদ, বিনােদন ও সামাজিক যােগাযােগ এবং সাংস্কৃতিক উপাদান বিনিময়ের ক্ষেত্রে বিশ্বগ্রামের বহুল প্রভাব লক্ষ করা যায়। 

বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে | গ্লোবাল ভিলেজ এর ধারনার প্রবক্তা কে

কানাডিয়ান দার্শনিক ও লেখক হারবার্ট মার্শাল ম্যাকলুহান হলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ শব্দটিকে। সকলের সামনে তুলে ধরে একে জনপ্রিয় করে তােলেন। ১৯৬২ সালে তাঁর প্রকাশিত The Gutenberg Galaxy: The Making of Typographic Man' 473 548 Tica grafo 'Understanding Media: The Extensions of Man' বইয়ের মাধ্যমে এ বিষয়টি প্রকাশ করেন।

বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে
বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

দ্বিতীয় বইটিতে McLuhan বর্ণনা করেছেন কীভাবে বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি এবং তথ্যের দ্রুত বিচরণ দ্বারা বিশ্ব একটি গ্রাম বা ভিলেজে রূপ লাভ করছে। তার অন্তদৃষ্টি সে সময় ছিল যুগান্তকারী যেখানে তিনি গ্লোবাল ভিলেজকে একটি ইলেকট্রনিক নার্ভাস সিস্টেম (মিডিয়া) হিসেবে অভিহিত করেছিলেন এবং এটি যে পৃথিবী নামক গ্রহটিকে দ্রুতই সমন্বিত করবে সেটি বুঝিয়েছিলেন। তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন এখন বিশ্বের সকল প্রান্তের মানুষকে পরস্পরের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।

বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে
বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

হারবার্ট মার্শাল ম্যাকলুহান Herbert Marshall McLuhan কানাডার অ্যাডমন্টন শহরে ২১ জুলাই ১৯১১ সালে জন্মগ্রহণ কৱেন। ইংরেজিতে এমএ ডিগ্রি নিয়ে তিনি কলেজে শিক্ষকতা করেন। ১৯৫০ সালের শুরুর দিকে ম্যাকলুহান কমিউনিকেশন এবং কালচারের ওপর সেমিনার শুরু করেন। বিজ্ঞাপনের কাজের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানিতে কাজ শুরু করেন। ম্যাকলুহানের বই The Gutenberg Galaxy : The Making of Typographic Man ১৯৬২ সালে প্রকাশিত হয়। এ বইয়ে ম্যাকলুহান দেখিয়েছেন কীভাবে কমিউনিকেশন টেকনােলজি তথা আক্ষরিক লেখা, প্রিন্টিং প্রেস এবং। ইলেকট্রনিক মিডিয়া বিভিন্ন দর্শনগত । ভিত্তিকে প্রভাবিত করে এবং এর ফলশ্রুতিতে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলাে কত গভীরভাবে অনুপ্রাণিত হয়ে থাকে।

গ্লোবাল ভিলেজ কাকে বলে | বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় | বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

গ্লোবাল ভিলেজ এর সংজ্ঞা yourdictionary.com অনুযায়ী গ্লোবাল ভিলেজ হলো-  "The definition of a global village is the idea that people are connected by easy travel, mass media and electronic communications, and have become a single community." “গ্লোবাল ভিলেজ হলাে একটি ধারণা যেখানে মানুষ সহজ যাতায়াত, গণমাধ্যম, ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন দ্বারা পরস্পর সংযুক্ত এবং একটি একক কমিউনিটিতে পরিণত হয়।” 

MacMillan dictionary অনুযায়ী গ্লোবাল ভিলেজ হলো - "The modern world which all countries depend on each other and seem to be closer together because of modern communications and transport system." “একটি আধুনিক দুনিয়া যেখানে সব দেশ একটি অপরটির ওপর নির্ভরশীল এবং আধুনিক যােগাযােগ এবং যাতায়াত ব্যবস্থার মাধ্যমে খুব বেশি কাছাকাছি মনে হয়।”

অক্সফোর্ড আমেরিকান ডিকশনারি অনুযায়ী গ্লোবাল ভিলেজ হচ্ছে— “The world considered a single community linked by telecommunications." 

উপরের সংজ্ঞাগুলাের আলােকে বলা যায় - গ্লোবাল ভিলেজ হলাে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তিনির্ভর এমন একটি পরিবেশ যেখানে দূরবর্তী স্থানে অবস্থান করেও পৃথিবীর সকল মানুষ একটি একক সমাজে বসবাস করার সুবিধা পায় এবং একে অপরকে সেবা প্রদান করে থাকে। অর্থাৎ গ্লোবাল ভিলেজ হচ্ছে এমন একটি ধারণা ইলেকট্রনিক যােগাযােগের মাধ্যমে গােটা পৃথিবীটাকেই একটি গ্রাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

গ্লোবাল ভিলেজের সুবিধাসমূহ (Advantages of Global Village) | বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়

  • মুহুর্তের মধ্যে বিশ্বের যে কোনাে স্থানের যে কোনাে ব্যক্তির সাথে যােগাযােগ করা যায়। 
  • দূরত্ব অনুভূত হয় না অর্থাৎ ভৌগােলিক দূরত্ব কমে যায়। 
  • ব্যবস্থাপনা খরচ কমে। 
  • অন-লাইনে যেকোনাে লাইব্রেরি থেকে বই পড়া যায় এবং ঘরে বসেই বিশ্বের নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলাের শিক্ষা গ্রহণ করা যায়। 
  • বিভিন্ন দেশ এবং তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা যায়। 
  • ঘরে বসেই ব্যবসায়-বাণিজ্য অর্থাৎ পণ্য কেনা-বেচা করা যায়। 
  • টেলিমেডিসিন পদ্ধতিতে পৃথিবীর যেকোনাে প্রান্তে বসে বিশ্বের নামকরা চিকিৎসকদের চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায়।
  • ইন্টারনেট টিভি ও ইন্টারনেট রেডিও চালুর ফলে ঘরে বসেই বিনােদন উপভােগ করা যায়। 
  • ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসাের্সিং করে উপার্জন করা যায়। ফলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটে।

গ্লোবাল ভিলেজের অসুবিধাসমূহ (Disadvantages of Global Village) | বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায়

  • ইন্টারনেট হ্যাকিং করে তথ্য চুরি হয় এবং তথ্যের গােপনীয়তা প্রকাশ পায়। 
  • অসত্য তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। 
  • জনগণ কোনাে কিছু পড়ে এর সূত্র যাচাই না করে সত্য বলে গ্রহণ করতে পারে। 
  • নেটে বেশি সময় দেয়ার কারণে সত্যিকারের বন্ধুর চেয়ে ভার্চুয়াল বন্ধুর সংখ্যা বাড়তে পারে। এতে করে মানুষের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা বৃদ্ধি পেতে পারে। 
  • ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তথ্য চুরি। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি হতে পারে। 
  • পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে সামাজিক অবক্ষয়ের সৃষ্টি হওয়া। 
  • সাইবার আক্রমণ সংঘটিত হওয়া। 
  • সহজে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের ফলে কোনাে দেশের নিজস্ব সংস্কৃতির বিলুপ্তি ঘটা। 
  • প্রযুক্তির বেশি ব্যবহারের ফলে শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হওয়া।
  • বেকারত্ব বৃদ্ধি পাওয়া।

বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ কয়টি ও কি কি (Elements for Establishing Global Village)

বিশ্বগ্রামের প্রধান ৫ উপাদানসমূহ হলাে

১. হার্ডওয়্যার (Hardware) 

২. সফ্টওয়্যার (Software) 

৩. ইন্টারনেট সংযুক্ততা বা কানেকটিভিটি 

৪. ডেটা (Data) 

৫. মানুষের জ্ঞান বা সক্ষমতা (Capacity)

১. হার্ডওয়্যার (Hardware)। বিশ্বগ্রামে যে কোনাে ধরনের যােগাযােগ ও তথ্য আদান-প্রদানের জন্য সর্বপ্রথম যেটি প্রয়ােজন তা হলাে উপযুক্ত হার্ডওয়্যার সামগ্রী। হার্ডওয়্যার বলতে এখানে বুঝায় কম্পিউটার আর এর সাথে যন্ত্রপাতি, মােবাইল ফোন, অডিও-ভিডিও রেকর্ডার, স্যাটেলাইট, রেডিও, টেলিভিশন এবং তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত ডিভাইসসমূহ। 

২. সফটওয়্যার (Software) : বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠায় সফটওয়্যারের গুরুত্ব অপরিসীম। সফটওয়্যারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম, ব্রাউজিং সফটওয়্যার, কমিউনিকেটিং সফটওয়্যার এবং প্রােগ্রামিং ভাষা। 

৩. ইন্টারনেট সংযুক্ততা বা কানেকটিভিটি (Connectivity) : বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড হলাে নিরাপদভাবে রিসাের্স শেয়ার করার ইন্টারনেট সংযুক্ততা বা কানেকটিভিটি, যার মাধ্যমে বিভিন্ন উপাত্ত ও তথ্য ব্যবহারকারীর নিকট পৌছে। নিরাপদ তথ্য আদান-প্রদানই হচ্ছে বিশ্বগ্রামের মূলভিত্তি। এক্ষেত্রে টেলিকমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেট কানেকশন দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। 

৪. ডেটা (Data) : ডেটা হচ্ছে Fact বা item যা এলােমেলােভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। বিশ্বগ্রামে বিভিন্ন তথ্য যা ডেটা থেকে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকরণ করে পাওয়া যায়। বিশ্বগ্রামে ডেটা ও তথ্যকে মানুষ তার প্রয়ােজনে একে অপরের সাথে বিনামূল্যে বা অর্থের বিনিময়ে শেয়ার করতে পারে। 

৫. মানুষের জ্ঞান বা সক্ষমতা (Capacity): বিশ্বগ্রামের উপাদানগুলাের মধ্যে ব্যবহারকারীর জ্ঞান বা সক্ষমতা অন্যতম বিশ্বগ্রাম মূলত তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর। তাই মানুষের সচেতনতা ও সক্ষমতার ওপর এর সুফল নির্ভর করছে।

বিশ্বগ্রামের ধারণা সংশ্লিষ্ট প্রধান উপাদানসমূহ (Related main elements of Global Village idea)

বিশ্বগ্রাম ধারণার সাথে অনেক উপাদান ওতপ্রােতভাবে জড়িত। প্রধান প্রধান উপাদানগুলাে নিচে উল্লেখ করা হলাে। 

১. যােগাযােগ 

২. কর্মসংস্থান

৩. শিক্ষা

৪. চিকিৎসা সেবা

৫. গবেষণা

৬. অফিস

৭. বাসস্থান

৮. ব্যবসায়-বাণিজ্য

৯. সংবাদ

১০, বিনােদন ও সামাজিক যােগাযােগ  

১১. সাংস্কৃতিক বিনিময়

আর্টিকেলের শেষকথাঃ বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় | বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে

বন্ধুরা আমরা এতক্ষন জানলাম বিশ্বগ্রাম বলতে কি বুঝায় ও বিশ্বগ্রাম ধারণার প্রবক্তা কে এবং বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদান কয়টি ও কি কি। যদি আমাদের আজকের পোস্ট ভালো লাগে তাহলে এই শেয়ার করুন আর একটি কমেন্ট করে জানাবেন আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আর কে রায়হান ওয়েবসাইট টি ভিজিট করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ