কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ জেনে নিবো। তোমরা যদি কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ টি।
কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ |
কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ
মূলভাব: যাদের পরিচয়ের ভিত্তি মিথ্যা অহংকার, তারাই বড়াই করে। আর যারা প্রকৃত অর্থে বড় তারা কখনোই অহংকার করে না ।
সম্প্রসারিত ভাব: মিথ্যা অহংকারে মানুষের আসল পরিচয় পাওয়া যায় না; বরং নিরহংকার জীবনই সত্যিকার আদর্শ ও সুন্দর 'জীবন বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। মিথ্যা অহংকারকে সত্য বলে চালিয়ে দেওয়াও যায় না, তার আসল পরিচয় সহজেই ধরা পড়ে। যেমন— হীরা খুবই মূল্যবান জিনিস । কিন্তু নকল হীরার সে মূল্য নেই। তাই নকল হীরা যদি কেউ আসলের মতো দাবি করে, তবে তা অসার প্রমাণিত হতে বাধ্য। তাছাড়া যার মাঝে অহংকার থাকে সে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে নিজেকে প্রচার করতে চায়। কিন্তু যার মাঝে কোনো অহংকার থাকে না সে কখনো উগ্র হয় না। তখন নম্রতাই তার চরিত্রের বৈশিষ্ট্য বলে বিবেচিত হয়ে থাকে। এ ধরনের আচরণের মাধ্যমে মানুষ নিজ নিজ পরিচয় দিয়ে থাকে । অহংকারী নিজের মিথ্যাচারকে বড় গলায় প্রচার করে খ্যাতি লাভ করতে চায়। কিন্তু মিথ্যাকে চাপা দেওয়া সম্ভব নয় । তার আসল পরিচয় কোনো না কোনো উপায়ে প্রকাশ হয়েই যায় । তাই মানুষকে চিনতে হবে তার আচরণের মাধ্যমে। অহংকারী মানুষ নিজের আচরণকে গোপন করতে পারে না আর তাতেই তার চরিত্রের স্বরূপ প্রকাশ পায় ।
মন্তব্য: যার গুণ আছে তার সে গুণ এমনিতেই সকলের কাছে প্রকাশ পাবে। এজন্য মিথ্যাচারের প্রয়োজন নেই। কেননা পৃথিবীতে কোনো কথাই গোপন থাকে না, এক সময় আসল সত্যটি বের হয়ে আসবেই।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ টি। যদি তোমাদের আজকের এই কত বড়ো আমি কহে নকল হীরাটি ভাবসম্প্রসারণ টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।