bangla data

নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা জেনে নিবো। তোমরা যদি নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা  টি।

নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা
নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা

নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা

ভূমিকা: একটি পৃথিবীকে সঠিকরূপে ভাবতে গেলে, সৌন্দর্যমণ্ডিত করতে গেলে মানবসভ্যতায় ‘নর’ শব্দটির পাশাপাশি চলে আসে নারীরা । পৃথিবীর জনসংখ্যার অর্ধেকটা জুড়ে আছে নারী। নারীকে বাদ দিয়ে, নারীর উন্নয়নকে ব্যাহত করে কোনো সভ্য, সুন্দর পৃথিবী গঠন সম্ভব নয় । কিন্তু যুগ যুগ ধরে নারীরা অবহেলিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত। কিন্তু কবি কাজী নজরুলের ভাষায় বলতে গেলে-

‘সে যুগ হয়েছে বাসি,

যে যুগে পুরুষ দাস ছিল নাকো, নারীরা আছিল দাসী! 

বেদনার যুগ, মানুষের যুগ, সাম্যের যুগ আজি, কেহ রহিবে না বন্দি `

কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি!'

পুরুষশাসিত সমাজব্যবস্থায় ধর্মীয় গোঁড়ামি, সামাজিক কুসংস্কার, নিপীড়ন ও বৈষম্যের বেড়াজালে নারীদের সর্বদা রাখা হয়েছে অবদমিত । কিন্তু সে যুগ তো গত হয়েছে। নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন নিয়ে সারাবিশ্ব উদ্বিগ্ন, গ্রহণ করছে নানা পদক্ষেপ আর বাংলাদেশও সেই ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। নারীর উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে সারাবিশ্বে চলছে আন্দোলন, প্রচেষ্টা আর পুরুষের সমঅংশীদারিত্ব নারীর জন্য নিশ্চিত করার পদক্ষেপ। বাংলাদেশও নারীর উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে সেই পদক্ষেপসমূহের সঠিক বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে ।

নারীর উন্নয়ন কী: সাধারণভাবে বলতে গেলে নারীসমাজের দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা থেকে মুক্তিলাভ ও সমঅধিকারে নারীসমাজে অবস্থানই নারীর উন্নয়ন। তবে মূলত ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যক্তির অধিকার এবং রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সর্বজনীনতা সংরক্ষণ করে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে নারীর স্বাধীন ও সার্বভৌম সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা নিশ্চিত করাই হচ্ছে নারীর উন্নয়ন ।

বাংলাদেশে নারীদের আর্থসামাজিক অবস্থা: বাংলাদেশে আর্থসামাজিকভাবে · নারীর অবস্থান বহুলাংশে অবহেলিত। দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক হলেও পুরুষের সমঅধিকার সে পাচ্ছে না। ফলে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সে সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে পারছে না। সামাজিক দিক থেকে নারীরা বিপর্যস্ত। এই একবিংশ শতাব্দীর যুগেও নারীকে পুরুষের অধস্তন হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। তার চেয়েও ভয়াবহ হচ্ছে এই সমাজের নানাস্তরে যৌতুক, ধর্ষণ, বাল্যবিবাহ, কর্মক্ষেত্রে বৈষম্য, ইভটিজিংসহ নানা ধরনের সামাজিক সমস্যা। কঠোর আইন থাকলেও সঠিক বাস্তবায়নের অভাবে নারীদের অবস্থার অবনতি হচ্ছে । দিনকে দিন এক সর্বনাশা স্রোতে ভেসে যাচ্ছে নারী উন্নয়নের ধারা। নারী-পুরুষ বৈষম্যকে তুচ্ছ জ্ঞান করে সমাজ এগিয়ে যেতে পারে না। ফলে নারীর উন্নয়ন থেকে যাচ্ছে বেগম রোকেয়ার ‘সুলতানার স্বপ্ন' হয়েই।

বাংলাদেশের সংবিধানসাপেক্ষে নারীর অবস্থান: ব্রিটিশ-উপনিবেশ আমলে নারী জাগরণের বিষয়টি যেমন বাস্তবসম্মত ছিল, তদ্রুপ বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে নারীর অধিকারের বিষয়টি সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়ায়। এ প্রেক্ষাপটে ১৯৭২ সালে নবগঠিত রাষ্ট্র বাংলাদেশের সংবিধানে নারীর অধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিধান সন্নিবেশিত হয়। সংবিধানের ২৮(১) ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে,

‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদে বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করবে না।'

২৮(২) ধারায় বলা হয়েছে, 'রাষ্ট্র ও জনজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার লাভ করবেন।'

২৯(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের সুযোগের ক্ষমতা থাকবে।'

অর্থাৎ বাংলাদেশের সংবিধান নারীর অধিকারকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করে। এই ধারাসমূহ মেনে চললে নারীর উন্নয়ন পিছিয়ে থাকতে পারে না। তাছাড়া বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য রয়েছে সংরক্ষিত আসন। আশার কথা যে সরকার নানাভাবে নারীর উন্নয়নের প্রচেষ্টাকে অব্যাহত রেখেছে।

বাংলাদেশে নারী উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপসমূহ:

১৯৭৩: জাতীয় সংসদে সদস্য পদে নারীদের জন্য কোটাব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় ।

১৯৭৫: প্রথম বিশ্ব নারী সম্মেলনে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে এবং বর্ষধারার পক্ষে ভোটদান করে ।

১৯৭৬ : ক. বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা সংস্থা গঠন করা হয়। 

খ. মহিলা সেল গঠন করা হয় ।

গ. সরকারি খাতের সাংগঠনিক কাঠামোতে কোটাভিত্তিক নারীদের পদ সৃষ্টি করা হয় ।

১৯৭৮: মহিলাবিষয়ক মন্ত্রণালয় চালু করা হয় ।

১৯৮০ : দ্বিতীয় বিশ্ব নারী সম্মেলনে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে এবং সম্মেলনে সিদ্ধান্তপত্রে স্বাক্ষরদান করে।

১৯৮৪ : ১. সিডো (CEDAW) সনদ গ্রহণ ও অনুমোদন করে । ২. মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয় ।

১৯৯৭: ক. নারীর উন্নয়নে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।

খ. স্থানীয় সরকারসমূহে নির্বাচনে নারীদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ সংরক্ষিত আসনে সরাসরি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় ।

১৯৯৮: নারী উন্নয়নে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয় । 

২০০২: ‘এসিড অপরাধ দমন আইন ২০০২' এবং 'এসিড নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০২' জারি করা হয়।

২০০৩: নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) বিল পাশ। 

২০০৪: সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদে নারীদের অবস্থান নিশ্চিত করা হয় ।

২০১১: ১. ৯ই জানুয়ারি ২০১১ সরকারি চাকরিজীবী নারীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাস করা হয় ।

২. সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদে নারীদের ৫০টি আসন সংরক্ষণ করা হয় ।

২০১৩: দেশের প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে ৩০ এপ্রিল ২০১৩ সালে শপথ ও দায়িত্ব গ্রহণ করেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

২০১৯: নির্যাতিত নারীদের সহায়তায় ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার ও ১০৯ হেল্পলাইন চালু করেছে।

বাংলাদেশে নারী উন্নয়নে আইনি পদক্ষেপ: বাংলাদেশে নারী ও র মেয়েশিশুর প্রতি নির্যাতন রোধকল্পে কতিপয় প্রচলিত আইনের পদক্ষেপ

ও নতুন আইন প্রণীত হয়েছে। এসব আইনের মধ্যে উল্লেখ্য হলো ⇒ মুসলিম পারিবারিক আইন, যৌতুক নিরোধ আইন, বাল্যবিবাহ রোধ ■ আইন, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ (বিশেষ বিধান) আইন প্রভৃতি ।

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে আইনগত সহায়তা ও পরামর্শ প্রদানের T জন্য নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল, নির্যাতিত নারীদের জন্য পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। তাছাড়া আইনজীবীর ফি ও অন্যান্য খরচ বহনে সহায়তা দানের উদ্দেশ্যে জেলা ও সেশন জজের অধীনে নির্যাতিত নারীদের জন্য একটি তহবিল রয়েছে।

বাংলাদেশে নারী উন্নয়নে নীতি ও সরকারের কর্মপরিকল্পনা: ইতঃপূর্বে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় নারী উন্নয়নে কর্মসূচি ও কার্যক্রম গ্রহণ করা হলেও তা ছিল বিচ্ছিন্ন ও সমন্বয়হীন কিন্তু বেইজিং নারী উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনা সাপেক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কিছু লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। সেগুলো হলো—

ক. রাষ্ট্রীয়, সামাজিক ও পারিবারিক জীবনের সকল ক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা;

খ. নারীর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা;

গ. নারীকে শিক্ষিত ও দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলা; 

ঘ. জাতীয় জীবনের সর্বত্র নারী-পুরুষের ক্ষমতা নিশ্চিত করা; 

চ. নারী ও মেয়েশিশুর প্রতি সকল প্রকার নির্যাতন বন্ধ করা; 

ছ. সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে নারীর যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করা; নারী উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহায়ক সেবা প্রদান ।

নারীর মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা বাস্তবায়ন : রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের যে সমঅধিকার, তার স্বীকৃতি স্বরূপ নারীর প্রতি সকল বৈষম্য বিলোপ করা। নারীর অংশগ্রহণ প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক এবং অ- প্রাতিষ্ঠানিক খাতে আর্থসামাজিক উন্নয়নে নারীর অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। 

নারী নির্যাতন দূরীকরণ: পাবিরারিক ও সামাজিক পর্যায়ে ও কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি শারীরিক, মানসিক ও যৌন নিপীড়ন, নারী ধর্ষণ, পতিতা বৃত্তিতে নিয়োগ, যৌতুক ও নারীর প্রতি সহিংসতা দূর করা। নারীকে এই সব ব্যাপারে আইনগত সহায়তা দেওয়া ও ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করা।

নারী শিক্ষার প্রসার: আগামী দশ বছরে নিরক্ষরতা দূর করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করা, মেয়েদের জন্য দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা, শিক্ষার ক্ষেত্রে নারী ও মেয়েশিশুর সমান - অধিকার নিশ্চিত করা, শিক্ষার সকল পর্যায়ে অসমতা দূর করা।

নারীর কর্মসংস্থান: নারীর শ্রমশক্তির শিক্ষিত ও নিরক্ষর উভয় অংশের কর্মসংস্থানের সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণ। নারীর ব্যাপক কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকল আইন, বিধি ও নীতির প্রয়োজনীয় সংস্কার করা।

নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন: স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, জীবনব্যাপী শিক্ষা, কারিগরি শিক্ষা, তথ্য, উপার্জনের সুযোগ, উত্তরাধিকার, সম্পদ, ঋণ প্রযুক্তি এবং বাজার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্জিত সম্পদসহ ভূমির ওপর অধিকার ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারীর পূর্ণ ও সমান সুযোগ এবং নিয়ন্ত্রণের অধিকার দেওয়া এবং এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নতুন আইন প্রণয়ন করা ।

জাতীয় অর্থনীতিতে নারীর সক্রিয় ও সমঅধিকার নিশ্চিতকরণ; নারীর প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের প্রতি লক্ষ রেখে সামষ্টিক অর্থনীতিতে প্র নীতি প্রণয়ন ও কর্মসূচিতে নারীর চাহিদা ও স্বার্থ বিবেচনায় রাখা ।

নারীর উন্নয়নে কতিপয় সুপারিশ: নারীর উন্নয়নে সম্ভাব্য কতিপয় সুপারিশ— 

  • নারীর উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতীয় অবকাঠামো যেমন— মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর, জাতীয় মহিলা সংস্থা ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমির প্রশাসনিক কাঠামো শক্তিশালী। করতে হবে।
  • নারী উন্নয়ন ও সমতা বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা পরিচালনার জন্য দক্ষতা বৃদ্ধির ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • নারী-পুরুষের সম্পর্ক, অধিকার ও নারী উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়াদি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
  • নারী উন্নয়নের লক্ষ্যে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ও কর্মসূচির ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।
  • নারীর উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতাকে উৎসাহিত করতে হবে।

উপসংহার: বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই নারী। নারীসমাজকে উপেক্ষা করে, অবহেলিত রেখে জাতি এগিয়ে যেতে পারে না। নারী-পুরুষের ব্যবধান সম্পর্কে পুরোনো ধ্যানধারণার পরিবর্তন ঘটিয়ে তাদের মর্যাদা স্বীকার করতে হবে। তবেই আসবে নারী তথা জাতির উন্নয়ন ।

আর্টিকেলের শেষকথাঃ নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা

আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা  টি। যদি তোমাদের আজকের এই নারী উন্নয়ন রচনা | নারী শিক্ষা ও জাতীয় উন্নয়ন রচনা  টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ