ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর। আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন।

ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর
ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর

ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর

  • অথবা, ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির কার্যকরিতা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর। 
  • অথবা, ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ দেখাও।
  • অথবা, ব্রিটেনের শাসনব্যবস্থার ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ আলোচনা কর।
  • অথবা, যুক্তরাজ্য ক্ষমতা পৃথকীকরণ নীতির প্রভাব সংক্ষেপে লেখ।

উত্তর : ভূমিকা : ব্রিটেনের শাসনব্যবস্থায় মন্ত্রিসভা শাসিত শাসনব্যবস্থার যথার্থ উদাহরণ হিসেবে গণ্য করা হয়। 

তত্ত্বগত বিচারে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির অস্বীকৃতির ভিত্তিতেই ধরনের শাসনব্যবস্থার সৃষ্টি হয়। মন্ত্রিসভা শাসিত বা পার্লামেন্টের শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ বড় একটা দেখা যায় না ৷

→ ব্রিটেনের শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রয়োগ : ব্রিটেনের শাসনব্যবস্থায় কোনো অর্থেই ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি প্রযুক্ত হয়নি। এখানে সরকারের তিনটি বিভাগ পরস্পরের সঙ্গে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র নয়। 

মন্ত্রিসভাই হলো ব্রিটেনের শাসন ক্ষমতার প্রধান অধিকারী। মন্ত্রিসভার সদস্যগণ কিন্তু আইনসভার সদস্য, মন্ত্রীগণ কেবল শাসনকার্যই পরিচালনা করেন না। আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রেও কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করেন। 

আবার ব্রিটেনের লর্ড চ্যান্সেলর (Lord chancellor) একাধারে আইন, শাসন ও বিচার বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট। তিনি লর্ড সভার সভাপতি, মন্ত্রিসভার সদস্য এবং বিচারপতি, ইংল্যান্ডের রাজা বা রানিও একই সঙ্গে পার্লামেন্টের অবিচ্ছেদ্য অংশ। 

শাসন বিভাগের উচ্চতম কর্তৃপক্ষ এবং কিছু বিচার বিভাগীয় ক্ষমতারও অধিকারী। সুতরাং ব্রিটেনে সরকারের তিনটি বিভাগ পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত আছেন। কাজেই বলা যায় যে, ব্রিটেনে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি সংবিধানে অনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়নি।

উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ব্রিটেনের শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি এখনো গৃহীত হয়নি ব্রিটেনের এক বিভাগ অন্য বিভাগের উপর হস্তক্ষেপ করে। 

তবে ব্রিটেনে তত্ত্বগতভাবে ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি গৃহীত হয়নি। কিন্তু বাস্তবে এ নীতির কিছু কিছু প্রয়োগ লক্ষ করা যাচ্ছে। জানাজার

আর্টিকেলের শেষকথাঃ ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর

আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর। যদি তোমাদের আজকের ব্রিটেনের ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রভাব বর্ণনা কর পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ