অসাধারণ মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রান্নার রেসিপি (না দেখলেই লস)

 মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি বা মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি- খিচুড়ি একটি ভাত জাতীয় খাবার হলেও এর স্বাদ ভাত থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।অঞ্চল ভেদে খিচুড়ির বিভিন্ন স্বাদ হয়ে থাকে তার মধ্যে মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি অন্যতম।

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি  মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি
মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি  মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি

বাঙালি ভোজের মধ্যে খিচুড়ি একটি অন্যতম খাবার। এটি যদি হয় মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি তাহলে তো কোন কথাই নেই। মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রান্না করতে তেমন পারদর্শী হতে হয় না চাইলেই আপনি খুব সহজে ঘরে তৈরি করে নিতে পারেন। 

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি | মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি

মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি এমন একটি মজাদার ও লোভনীয় খাবার যেটি হলে আমাদের অন্য কোন খাবারের প্রয়োজনবধ মনে হয় না।সর্বপ্রথম জেনে নেয়া যাক মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি ( mosur daler vuna khichuri ranna recipe ) এর উপকরণসমূহ:

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি উপকরনসমূহ

  1. চাল
  2. মসুর ডাল
  3. আদা বাটা
  4. রসুন বাটা
  5. এলাচ
  6. দারুচিনি
  7. সরিষার তেল
  8. লবণ
  9. হলুদ গুঁড়া
  10. মরিচ গুঁড়া
  11. কাঁচামরিচ
  12. পানি
  13. ধনেপাতা

মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি উপকরণের পরিমান

  1. ৩ কাপ চাল
  2. ২ কাপ মসুর ডাল
  3. ১.৫ চা চামচ আদা বাটা
  4. ১ চা চামচ রসুন বাটা
  5. ৪ টি এলাচ
  6. ২ টুকরা দারুচিনি
  7. ১ কাপ সরিষার তেল
  8. পরিমাণমতো লবণ
  9. ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া
  10. ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া
  11. ৬ টা কাঁচামরিচ
  12. ৫ কাপ পানি
  13. ফ্লেভার বৃদ্ধির জন্য ধনেপাতা

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি কিভাবে রান্না করতে হয় 

  1. মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি রান্নার জন্য সর্বপ্রথম একটি পরিষ্কার পাত্র ব্যবহার করতে হবে।পরিষ্কার পাএে ৩ কাপ চাল ভালো মতো ধুয়ে মিনিমাম ৫ ঘন্টা যাবৎ ভিজিয়ে রাখতে হবে।অন্য একটি পাত্রে ২ কাপ মসুর ডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে।
  2. কয়েক ঘন্টা অপেক্ষা করার পর চাল ও ডালগুলো থেকে পানি ঝরিয়ে আলাদা করে রাখতে হবে।
  3. এরপর একটি পাত্রে ১ কাপ সরিষার তেল গরম করে নিতে হবে। সরিষার তেল গরম হবার পর এখানে ১.৫ চা চামচ আদা বাটা ও ১ চা চামচ রসুন বাটা মিশ্রিত করতে হবে এবং এটি ভালোভাবে কিছুক্ষন নাড়তে হবে।এরপর ৪ টি এলাচ ও ২ টুকরা দারুচিনি যোগ করতে হবে। 
  4. উক্ত উপকরণগুলো কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করার পর চাল ও ডাল এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে। এরপর চাল ডাল দিয়ে উক্ত উপকরণগুলোর ভালোভাবে মিশ্রিত হওয়ার জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে এবং ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।
  5. কিছুক্ষণ অপেক্ষা শেষে ঢাকনা উঠানোর পর পরিমাণমতো লবণ, ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়া, ১ চা চামচ মরিচ গুঁড়া ও ৬ টা কাঁচামরিচ যোগ করতে হবে। 
  6. উপকরণগুলো মিশ্রিত হওয়ার ফলে মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি আরো মজাদার আকার ধারণ করবে।এরপর আরো কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর চাল ডাল সিদ্ধ হলে ৫ কাপ পানি সংযুক্ত করতে হবে।
  7. পানি দেয়ার পর আরো কিছুক্ষন খিচুড়ি প্রস্তুত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।তারপর পানি আস্তে আস্তে শুকিয়ে আসার পর খিচুড়ি নামিয়ে ফেলতে হবে।
  8. ফ্লেভার বৃদ্ধির জন্য খিচুড়ির ওপর ধনেপাতা এবং চামচ দিয়ে হালকা করে ঘি দেয়া যেতে পারে।মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি রান্নাটি সম্পূর্ণ হয়ে গেলে সুন্দর একটি পাত্রে পরিবেশন করতে হবে। 

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি খেতে কেমন এবং কখন কোন পরিবেশে খেতে হয়

  1. বৃষ্টিবিলাস দিন ছাড়া যেন খিচুড়ি খাওয়ার আনন্দ জমেই উঠে না।সাধারণত বৃষ্টির দিনগুলোতে মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা।
  2. এই রান্নাটি খেতে খুব মজাদার এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে যা সবাই পছন্দ করবে।
  3. প্রাকৃতিক শান্ত ও বৃষ্টি বিলাস জাতীয় কোন পরিবেশে মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি  খেতে বেশ সুস্বাদু পূর্ণ হবে।
  4. রান্নাটি এতটাই মজাদার এবং সুস্বাদু পূর্ণ যে বাসায় যেকোনো সময় মেহমান আসলে, উৎসবমুখর অনুষ্ঠানে তাদের আপ্যায়নে খাবার টি পরিবেশন করা যেতে পারে।

মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপির উপকারিতা ও পুষ্টি উপাদানসমূহ

  1. খিচুড়ি কেবল রোগীর পথ্য বা শিশুর খাবার নয়, এতে রয়েছে পুষ্টির সঠিক সামঞ্জস্য। খিচুড়ি খেলে শরীরে শর্করা, প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাওয়া যাবে। খিচুড়ি রান্নার সময় যদি নানা ধরনের সবজি যোগ করা হয় তাহলে এর স্বাদ ও পুষ্টি দুটিই বেড়ে  যাবে। সেইসঙ্গে হজমেও হবে সহায়ক। বৃষ্টির দিনে সবজি খিচুড়ি হতে পারে আদর্শ খাবার।
  2. শিশু কিংবা বয়স্কদের খাবারের দিকে বিশেষ নজর রাখা অত্যাবশ্যক। কারণ তাদের অনেক খাবারই শরীরে হজম হয় না। তাদের জন্য এমন খাবার নির্বাচন করতে হয় যেগুলো নরম ও সহজে হজম করতে উপযোগী। এক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো একটি আদর্শ খাবার। কারণ খিচুড়ি নরম হওয়ার জন্য এটি সহজেই খাওয়া যায়। যদি চান তাহলে একটু পাতলা করেও রান্না করা যায়।তবে খেয়াল রাখতে হবে, শিশু বা বয়স্ক ব্যক্তির রান্না করা খিচুড়িতে যেন তেল-মসলার পরিমান অতিরিক্ত বেশি করা না হয়। অল্প মসলায় রান্না করতে পারলে তা সহজপাচ্য হবে।
  3. খিচুড়ি হলো এমন একটি খাদ্য, যার সাথে বাড়তি কোনো খাবার আইটেম না খেলেও চলবে। অর্থাৎ এক প্লেট  খিচুড়িতে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের অনেকাংশই পাওয়া যায়। এটি শরীরকে শীতল রাখার পাশাপাশি শরীর থেকে টক্সিন দূর করতেও সাহায্য করে। পরিপাক প্রক্রিয়াকে উন্নত করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তবে বাহির থেকে কিনে না খেয়ে যদি বাসায় তৈরি খিচুড়ি খেয়ে থাকেন কাহলে সুস্বাস্থ্য বজায় থাকবে।
  4. এমন অনেকেই আছেন যারা গ্লুটেনমুক্ত খাবার খেতে খুব বেশি পছন্দ করে থাকেন, অনেকের আবার চিকিৎসকের বিধি-নিষেধ থাকার ফলে গ্লুটেনযুক্ত খাবার খেতে পারেন না। এই রকম পরিস্থিতিতে আপনাকে খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে খিচুড়ি। এটি আপনার শরীরের নানা ঘাটতি পূরন করে সুস্থ থাকতে সহায়তা করবে।
  5. আমরা কমবেশি বিভিন্ন ধরনের ডাল খেয়ে থাকি।যেহেতু আমরা মাছে ভাতে বাঙালি ডাল ছাড়া প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা আমাদের জন্য অপূর্ণ। তার মধ্যে মসুর ডাল আমরা খাদ্য তালিকায়  সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকি।মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি এটিতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরে বিশেষ উপকারে আসতে পারে। 
  6. মসুর ডাল উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য যা শরীরে প্রোটিনের সমস্ত চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট।এই খিচুড়িতে যে মসুর ডাল ব্যবহৃত হয়েছে এটি ফাইবারের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।যা আমাদের শরীরে ফাইবারের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে।
  7. এছাড়া আমরা জানি ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, যাদের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি রয়েছে  তাদের শরীরে প্রোটিনের অভাব পূরণ করবে।এই খিচুড়ি প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট দুটির সমতা একসঙ্গে রক্ষা করবে। কারণ ভাতের চালে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট।
  8. যারা ভাত খেতে পছন্দ করে না কিন্তু খিচুড়ি খেতে পছন্দ করে তাদের একই সঙ্গে কার্বোহাইডেট ও প্রোটিনের চাহিদা পূরন হবে। এছাড়াও এই রানা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, তামা, পটাশিয়ামসহ উপকারী অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান যোগাতে সাহায্য করে।
  9. মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি এমন একটি খাদ্য যা ছোট বড় সকলকেই পরিপূর্ণ পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে।খাদ্য হজমে মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ির বিশেষ অবদান রয়েছে। এই খিচুড়িকে শক্তিবর্ধক ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
  10. এই রেসিপিটি পরিপূর্ণ আহার নামেও পরিচিত।মসুর ডালের ভুনা খিচুরি এটি সবচেয়ে সহজপাচ্য হওয়ায় ছয় মাস বয়স থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত সকল বয়সের মানুষ এটি খেতে পারে।
  11. মসুর ডালের ভুনা খিচুড়িতে এই ডালের আরো বিশেষ কিছু গুনাগুন আমরা পেতে পারি। যেমন-ওজন কমাতে খুব সাহায্য করে, আঁশ থাকার কারণে হজমে সহায়তা করে ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোষ্টকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, হার্ট ভালো রাখে ও স্ট্রোকের ঝুকি হ্রাস করে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে, উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে, গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই উপকারী, আয়রন উপস্থিত থাকার ফলে রক্তশুন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। 
  12. এছাড়া রসুন ও আদাবাটার মধ্যে রয়েছে হার্ট প্রতিরক্ষামূলক উপাদান যা হার্টের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাহায্য করে।উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার এর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।রসুনের মধ্যে রয়েছে অ্যালিসিন এবং ডায়ালিল সালফাইড নামক যৌগ। যেখানে আদার শক্তিশালী অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।এলাচ প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদানে ভরপুর একটি উপাদান। যেখানে রয়েছে-আয়রন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, জিঙ্ক, রিবোফ্লাভিন ইত্যাদি ছাড়াও অনেক পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজও আছে।
  13. তেল আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত চর্বির চাহিদা পূরণের সহায়তা করে। 
  14. হলুদে রয়েছে ২৬% ম্যাঙ্গানিজ এবং ১৬% লোহা। এটি তন্তু, ভিটামিন বি৬, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ উপাদান রয়েছে।এছাড়াও এর মধ্যে রাসায়নিক যৌগ, কারকিউমিন থাকার কারণে হলুদের মধ্যে ভেষজ গুণ রয়েছে বলে ধারনা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা প্রদাহরোধী এজেন্ট হিসেবে ভূমিকা রাখে।
  15. খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও ঝালের পরিমাণ বজায় রাখতে কাঁচা মরিচের তুলনা হয় না। কিছু পুষ্টিবিদরা আলোচনা করেছেন, কাঁচা মরিচ  ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি-এর এক দারুণ উৎস। মাত্র আধকাপ কাটা কাঁচা মরিচে রয়েছে প্রায় ১৮২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, যা আমাদের প্রতিদিনের ভিটামিন সি-এর চাহিদা দ্বিগুণ পূরণ করতে সহায়তা করে। আমরা জানি, ভিটামিন সি আমাদের রোগ প্রতিরোধের উৎস হিসেবে সহায়ক।
  16. এই রেসিপিতে ধনেপাতা ব্যবহারের ফলে যেমন একটি ফ্লেভার বৃদ্ধি পায় তেমনি ধনে পাতায় রয়েছে সিনিওল এসেনশিয়াল অয়েল ও লিনোলিক অ্যাসিড যা শরীরের বাতব্যথা ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বকের জ্বালাপোড়া ও হাড়ের ফোলা কমায়। 
  17. ধনেপাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকার কারনে এটি হাড় মজবুত ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এতে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি ও ফসফরাস নামক উপাদান থাকার ফলে চোখও ভালো থাকে। ধনেপাতার জীবাণুনাশক উপাদান চোখ ওঠার মতো ছোঁয়াচে রোগ থেকে চোখকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।এমনকি এটি শরীরের ইনসুলিন নিঃসরণের মাত্রা বাড়িয়ে রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণ করে।সুতরাং বলা যায় এই খিচুড়ি খাওয়ার মাধ্যমে আমরা উক্ত পুষ্টি উপাদান গুলো পেতে পারি।

মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি খাওয়ার অপকারিতা

  1. যে সকল ব্যক্তিদের দেহের ওজন অতিরিক্ত বেশি তাদের এই মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি পরিমাণমতো খেতে হবে তা না হলে  অতিরিক্ত ওজন বেড়ে দৈহিক ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়। 
  2. যাদের শরীরে অতিরিক্ত ওজন বেশি তাদের কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন জাতীয় খাদ্য পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।কারণ মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি এটিতে কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিনের পরিমাণ বেশি রয়েছে।

আর্টিকেলের শেষকথাঃ মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি | মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি

আশা করি আমাদের আজকের মসুর ডালের খিচুড়ি রান্নার রেসিপি বা মসুর ডালের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি টি ভালো লেগেছে। যদি আপনি আমাদের লেখা টি পড়ে এক্টুও উপকার পেয়ে থাকেন তাহলে এখনি সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে দিন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ