লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর। আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন।
লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর |
লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর
- অথবা, লোদী শাসন আমলে দিল্লির অর্থনৈতিক অবস্থার বর্ণনা দাও।
- অথবা, লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা সম্পর্কে বর্ণনা কর।
উত্তর : ভূমিকা : লোদী বংশ ১৪৫১ সালে দিল্লি কেন্দ্রিক শাসন সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে ইতিহাসে স্থান করে আছে। লোদী শাসনামল তথা লোদী সালতানাতের সময় ভারতবর্ষের আর্থসামাজিক অবস্থা ছিল অনেক প্রাচুর্য।
লোদী বংশের প্রায় সকল শাসক সাম্রাজ্যের আর্থ-সামাজিক কল্যাণে অনেক অবদান রেখে যান। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের আর্থসামাজিক নীতি প্রয়োগ ও তা বাস্তবায়ন আর্থসামাজিক উন্নয়নে অনেক উন্নতি সাধন সম্ভব হয়।
লোদী সালতানাতের অর্থনৈতিক অবস্থা : দিল্লির লোদী সালতানাতের অর্থনৈতিক অবস্থা অনেক সমৃদ্ধ ছিল। নিম্নে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো :
১. কৃষিনির্ভর অর্থনীতি : লোদী সালতানাতের যুগের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান স্তন্ত হচ্ছে কৃষি। সুলতান ও অভিজাত শ্রেণির সচ্ছলতার মূলে ছিল কৃষি জমি থেকে আয়।
সেই সময়ে মানুষের তুলনায় ভূমির কোনো অভাব ছিল না। এসব ভূমির বেশির ভাগ ছিল অনুর্বর জঙ্গল দ্বারা আচ্ছাদিত।
লোদী সুলতান সিকান্দার লোদী এসব অনাবাদি জমিগুলো উর্বর ও চাষাবাদ উপযোগী করার জন্য শস্য কর উঠিয়ে দিয়ে প্রজাসাধারণকে জমি চাষাবাদে উৎসাহ প্রদান করেন।
প্রধান কৃষি পণ্যের মাঝে ছিল গম, ধান, কলাই, ভুট্টা, আলু, বাদাম, তামাক, আখ, যব, মসলা, নারকেল, পানসুপারি, আদা ইত্যাদি শস্য।
২. দ্রব্যমূল্য : লোদী শাসনামলে শাসকগণ অনেক বিলাসী ছিল। বিলাসী পণ্য আমদানি করে সেগুলো ব্যবহার করত অনেক দ্রব্য বিদেশে রপ্তানি করত।
সিকান্দার লোদী পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বাণিজ্য করার জন্য বাণিজ্য কর উঠিয়ে দেন। সুতিবস্ত্র রপ্তানি করার জন্য গুজরাট ও বঙ্গদেশ অনেক প্রসিদ্ধ ছিল।
সাম্রাজ্যের মাঝে দ্রব্যমূল্য অল্পমূল্যে বিক্রি করা হতো। ইবনে বক্তৃতা যথার্থই বলেছেন যে, বঙ্গদেশ অপেক্ষা সস্তা দরে জিনিস বিক্রি হতে কোথাও দেখিনি।
৩. পশুপালন : সুলতানি তথা লোনী সুলতানি আমলে পশুপালন জীবিকা নির্বাহের আরেকটি অন্যতম প্রধান জীবিকা। কেননা পত চারণ সে সময়ে খুব সহজ ছিল। গরু-মহিষ অনেক মূল্যবান ছিল।
পশুপালনের মাধ্যমে এসব পশুর মাধ্যমে জমির চাষাবাদ করার কাজে ব্যবহার করা হতো। তাছাড়া লোনী আমলে পশুর মাংসের অনেক কদর ছিল।
এসব পশু গাড়ি টানার কাজে কদর ছিল। এসব পশু গাড়ি টানার কাজে ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও ঘোড়া, ভেড়া, ছাগল প্রভৃতি লালন করে জীবিকা নির্বাহ করা হতো।
৪. শিল্পব্যবস্থা : কৃষিজাত দ্রব্যের সাহায্যে কারিগর শ্রেণি নানা ধরনের শিল্পদ্রব্য তৈরি করত। কে এম আশরাফের মতে, সুলতানি যুগে যন্ত্রপাতি ও কলাকৌশল অনেক নিম্নমানের ছিল। শিল্পদ্রব্যের মান তেমন উন্নত ছিল না।
৫. বন্দরকেন্দ্রিক ব্যবসা : লোদী শাসনের আমলে বাণিজ্য ছিল বন্দর কেন্দ্রিক ব্যবসা, বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য ভারতের উপকূল বন্দর ও উত্তর পশ্চিমের স্থলপথের ব্যবহার হতো।
সুলতান সিকান্দার লোদী, বাহলুল লোদী তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতের পশ্চিম উপকূলে বহু বন্দর থেকে বৈদেশিক বাণিজ্য হতো।
সে আমলে বন্দরসমূহের মাঝে অন্যতম বিখ্যাত ছিল গোয়া, কালিকট, কোচিন, কাছে দিও, সপ্তগ্রাম অপরদিকে স্থলপথে বাণিজ্যের অন্যতম ঘাটি ছিল মুলতান।
৬. আন্তর্জাতিক বাণিজ্য : ইবনে বতুতার বর্ণনা থেকে সুলতানি আমলে ভারতের আন্তঃবাণিজ্যের চিত্র পাওয়া যায়। গাঙ্গেয় উপত্যকায় মালিব গুজরাট, বাংলা, দাক্ষিণাত্যে, মালাবারের মাঝে আন্তঃবাণিজ্যের চিত্র পাওয়া যায়।
লোদী আমলে প্রত্যেকটি বন্দর ছিল আন্তঃবাণিজ্যের অন্যতম মাধ্যম। এসব বন্দর তথা আরোহ বন্দর থেকে খাদ্যশস্য, অযোধ্যা থেকে কাপড়, দেবগিরি, লক্ষৌতি থেকে মসলিন আসত দিল্লিতে।
৭. আমদানি ও রপ্তানি দ্রব্য : মধ্য এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়া থেকে ঘোড়া ও দাস আমদানি হতো। এছাড়া সোনা রুপা জাফরান আমদানি করা হতো।
ভারত থেকে মসলা, সুগন্ধি মসলা, কাপড়, চিনি, চাউল, নীল, রেশম, দামী পাথর, রপ্তানি করা হতো। এসব রপ্তানি পণ্য বৈদেশিক বাণিজ্যের মাধ্যমে লোদী সুলতানি আমলে সাধারণ মানুষ স্বাবলম্বী হতে পেরেছে।
(ক) কৃষিজাত শিল্প : কৃষিজাত শিল্পের জন্য লোদী সুলতানি আমল অনেক খ্যাতি ছিল। বিভিন্ন কৃষিজাত দ্রব্য থেকে শিল্প দ্রব্য | তৈরি করা হতো। আখ থেকে চিনি, গুড় তৈরি করা হতো।
তুলা থেকে বস্ত্র শিল্প তখনকার সময়ে অনেক প্রসিদ্ধ ছিল। কাশ্মীরি শাল, কার্পেট, পশমের শিল্পদ্রব্য অনেক বিখ্যাত ছিল বলে অনেক ঐতিহাসিকগণ অভিমত দেন। তাদের কৃষিজাত শিল্প ব্যাপক খ্যাতিলাভ করে।
(খ) রেশম শিল্প : লোদী সুলতানিরা ক্ষমতায় আসে পনের শতকে। পনেরো শতকে রেশম শিল্পের প্রচলন ছিল। তৎকালীন ভারতবর্ষের বিখ্যাত তসর, মুগা, খাজ রেশম তৈরি হত। চীনা রেশমের ভারতে তেমন প্রচলন ছিল না।
পনেরশত শতকে চীনা পর্যটক মাহিয়ান বাংলার রেশম শিল্প ভারতীয় রেশম শিল্প ও গুটিপোকার বিশেষ উল্লেখ করেছেন। তারিখ ই-রশিদি গ্রন্থে কাশ্মীরে রেশম শিল্পের কথা উল্লেখ পাওয়া যায় ।
(গ) ধাতু শিল্প : সুলতান সিকান্দার লোদীর শাসনমালে ধাতু শিল্পের মাঝে লৌহ শিল্পের খুবই চাহিদা ছিল। কর্মকাররা অস্ত্র-শস্ত্র, চাষের যন্ত্রপাতি ও গৃহস্থালির দ্রব্য তৈরি করতে ব্যস্ত থাকত।
সে আমলে লৌহের প্রচলনে বিশ্বখ্যাতি ছিল। দাক্ষিণাত্যের খনিতে হীরা ও দামী পাথর পাওয়া যেত। অন্যান্য শিল্পের মধ্যে সোনা, রুপা, পিতল, কাসার শিল্প চামড়ার শিল্প বেশ উন্নত ছিল।
লোনী সুলতানি আমলে সামাজিক অবস্থা। লোপী সুলতানি আমলে সামাজিক অবস্থা অনেক উন্নত ছিল।সুলতানি আমলে ভারতীয় সমাজে সাধারণ হিন্দু মুসলিম এই দুই প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের লোক বাস করত।
নিম্নে এসব সম্প্রদায়ের সামাজিক অবস্থা আলোচনা করা হলো :
(ক) মুসলিমদের সামাজিক অবস্থা :
মুসলিম সম্প্রদায়ের অবস্থা নিম্নরূপ :
১. অভিজাত সম্প্রদায় : লোদী সালতানাতের আমলে অভিজাত সম্প্রদায়ের অবস্থান ছিল উল্লেখযোগ্য। সুলতানরা সম্মিলিত তথ্য ইসলাম ধর্মের অনুরাগী অনেক প্রকা থাকনা সমাজের মাঝে অভিজাত সম্প্রদায় শ্রেণির উদ্ভব হয়েছিল।
অভিজাত শ্রেণিরা? প্রশাসনে বিভিন্ন পদের অধিকারী ছিলেন। অভিজাতগণ বিভিন্ন উপাধি গ্রহণ করতেন । যেমন আমির, মালিক।
২. আলেম শ্রেণি : সুলতানি শাসকগণের ধর্মীয় প্রবল প্রভাব ছিল। সুলতান সিকান্দার লোদীকে সমাজের আলেমগণ অনেক কদর করতেন। ফলে এসব আলেমগণ সমাজের মধ্যশ্রেণি হিসেবে পরিচিতি ছিল।
সামজের বিভিন্ন সমাজিক সমস্যার সমাধানের জন্য আলেমগণের পরামর্শ নিতেন। সামাজিক সমস্যা সমাধানের জন্য আলেম শ্রেণির ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে সামাজিক অবস্থা যে অনেক উন্নত ছিল তা এর মাধ্যমে বুঝা যেত।
৩. সাধারণ শ্রেণি : সামাজিক অবস্থার মাঝে আরেক শ্রেণি হচ্ছে সাধরণ শ্রেণি। তাদের মাঝে ছিল কৃষক কারিগর। দোকানদার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক। এসব সাধারণ শ্রেণিরা সমাজের মাঝে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
এসব সাধারণ শ্রেণির সামাজিক মর্যাদা অভিজাত শ্রেণির চেয়ে অনেকাংশে কম ছিল। তাদের বিশেষ কোনো ক্ষমতা ছিল না। তবে সাধারণ শ্রেণির জনসাধারণ সুলতানি শাসনামলে সুযোগ সুবিধা পেত।
৪. সামাজিক ভ্রাতৃত্ব : লোদী সালতানাতের সময় মুসলিম সমাজের মাঝে “ভ্রাতৃত্ববোধ ছিল। ঐতিহাসিক সতীশচন্দ্রের মতে, এই শ্রেণির মধ্যে কদাচিৎ পরস্পরের বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হতো।
বিজেতা ও শাসক জতি হিসাবে তুর্কিরা তেরশ শতক ও চৌদ্দশ শতক পর্যন্ত একচ্ছত্র ক্ষমতা ভোগ করে। সামাজিক বিভেদ ছিল না। সামাজিক বন্ধন ছিল অনেক সুদৃঢ় লোদী সালতানাতের শাসনামলে। সমাজে শাসকরা দীর্ঘ সময় ভারতবর্ষের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিল।
(খ) হিন্দু সম্প্রদায়ের সামাজিক অবস্থা : হিন্দুদের মধ্যে জাতিভেন প্রথা তীব্র ছিল। হিন্দুদের মাঝে অনেক মিশ্র বা সংকর জাতি ছিল। এজন্য আহার, বিবাহে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে অস্পৃশ্যতার প্রথা তীব্রতর ছিল।
হিন্দু সমাজ জাতিভেদ, সতীদাহ বাল্যবিবাহ, কন্যা সন্তানের প্রতি অবহেলা প্রবল ছিল। নিম্নবর্ণের হিন্দুদের মাঝে বিধবা বিবাহ, বাল্যবিবাহ প্রভৃতি চালু ছিল। হিন্দু সমাজে হিন্দু আইনে বিধবাকে স্বামীর সম্পত্তির অধিকার দেওয়া হলেও কাছে তা সফল খুবই কম হতো।
১. খাদ্য ও পোশাক : হিন্দু মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে খাদ্যের অভ্যাসে তফাৎ ছিল। হিন্দুরা ছিল বেশিরভাগ নিরামিষ ভোজী। মুসলিমরা মাংস ভক্ষণ করত সুফি ধর্মাবলম্বী মুসলিমদের মধ্যে অনেকে নিরামিষ খাদ্য খেত।
লোদী শাসকরা মুসলিম ধর্মের প্রতি অনেক প্রভাবিত থাকার কারণে সাম্রাজ্যে মদ্যপান নিষিদ্ধ করেন। তার মুসলিমদের মধ্যে সুরাপান করার প্রথা চালু ছিল। ধনী হিন্দু-মুসলিম নগরে বসবাস করত এবং বিলাসময় জীবনযাপন করত।
২. সামাজিক মর্যাদা : লোদী সালতানাতের আমলে সামাজিক মর্যাদা অনেক লক্ষ্য করা যায়। সমাজের মাঝে রাজা রাজসভায় কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ থাকত।
সেসব ব্যক্তির সামাজিক অনুষ্ঠানে যারা সমাজের উঁচু শ্রেণির সামাজিক মর্যাদা অনুসারে তাদেরকে আপ্যায়ন করা হতো। শুধু মুসলিমরা রাজ্যসভায় অংশগ্রহণ করত না।
হিন্দু সমাজের মানুষও অংশগ্রহণ করত। সমাজের হিন্দুদের মাঝে ক্ষত্রিয় শ্রেণির আগের মত প্রতিপত্তি না থাকলেও তাদের মাঝে কেউ কেউ ছিলেন রায় ও জমিদার।
অদ্ররা নিম্নবর্ণের হিন্দুদের অবস্থা আগের মত কষ্টকর ছিল। অস্পৃশ্যতা ও বর্ণভেদের জন্যে তারা ছিল সমাজের নির্যাতিত শ্রেণি।
৩. ক্রীতদাস প্রথা : লোপী সালতানাতের আমলে ভারতবর্ষে | দাস প্রথা চালু ছিল। সমাজের নিম্ন শ্রেণির সাধারণ জনগণ দাস প্রথার চালিকাশক্তি ছিল।
এসব দাসদের রাজসভায় যারা রাজকর্মচারী হিসেবে নিয়োগ থাকত তাদের কাঙ্ক্ষিত ও পারিবারিক সেবার জন্য ব্যবহার করত। তাবে সুলতান ইব্রাহিম লোদীর শাসনমালে ক্রীতদাস রাজ্যসভায় সর্বোচ্চ পদে আসীন করার যোগ্যতা অর্জন করে।
উপসংহার : উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, লোদী সুলতান শাসনমালে লোদী শাসকদের প্রচেষ্টায় সে আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা অনেকখানি অগ্রগতি সাধন করে।
তাদের জীবনযাত্রার মান ক্রমেই উন্নত হতে থাকে। যদিও বাহলুল লোদী, সিকান্দার লোদী তাদের নীতির কারণে সমাজও সমাজব্যবস্থার অর্থনৈতিক অনেকখানি উঁচু স্তরে নিয়ে যায়।
তবে সর্বশেষ শাসক ইব্রাহিম লোদী কিছু নীতি সমাজের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা যা তাদের লোদী সাম্রাজ্যের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে লোদী শাসনকালকে অনেকখানি শান্তির যুগ | বলে ধরা হয়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর। যদি তোমাদের আজকের লোদী শাসন আমলে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো।