আশু নিবারিবশোক তব, প্রেরি তোমা পুত্রবর যথা। — - ব্যাখ্যা কর।

আশু নিবারিবশোক তব, প্রেরি তোমা পুত্রবর যথা। — - ব্যাখ্যা কর।
আশু নিবারিবশোক তব, প্রেরি তোমা পুত্রবর যথা। — - ব্যাখ্যা কর।
আশু নিবারিবশোক তব, প্রেরি তোমা পুত্রবর যথা। — - ব্যাখ্যা কর।

উত্তর মেঘনাদবধ কাব্যে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে বিভীষণের সহযোগিতায় লক্ষ্মণ প্রবেশ করে নিরস্ত্র মেঘনাদকে হত্যা করে। এর আগের যুদ্ধে রাবণপুত্র বীরবাহু মারা যায় । 

পুত্রশোকে বিষণ্ন ও উত্তেজিত রাবণ যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। প্রথমে রাম তার সাথে যুদ্ধ করতে চাইলে সে রামকে বলেছে— রাবণ তার পুত্রের হন্তা লক্ষ্মণকে আগে হত্যা করবে। লক্ষ্মণ যুদ্ধক্ষেত্রে রাবণকে জানিয়েছে যে, সে (লক্ষ্মণ) ক্ষত্রিয়কুলে জন্ম নিয়েছে। 

ফলে সে যুদ্ধকে যেমন ভয় পায় না, তেমনি রাবণকেও ভয় পায় না। বরং রাবণ পুত্রশোকে মর্মাহত এবং শীঘ্র লক্ষ্মণ রাবণকে বধ করে তার পুত্র মেঘনাদের কাছে পাঠিয়ে তার শোক নিবারণ করবে। এ কথার মধ্য দিয়ে লক্ষ্মণের বীরত্ব, সাহস ও শক্তিমত্তা প্রকাশ পেয়েছে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ