তথ্য প্রযুক্তি কি | শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার

বুন্ধুরা আজকে আমরা জানবো তথ্য প্রযুক্তি কি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার। আমরা আরো জানবো তথ্য প্রযুক্তির জনক কে এবং তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত।
তথ্য প্রযুক্তি কি  শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার
তথ্য প্রযুক্তি কি  শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার

আপনি কি জানতে চান তথ্য প্রযুক্তি কি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার তাহলে এখনি এই পোস্ট টি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়া শুরু করুন। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন। যা যা জানতে পারবেন তা সুচিপত্রের মাধ্যমে দেওয়া হলো দেখে নিন।

সুচিপত্রঃ তথ্য প্রযুক্তি কি | শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার

তথ্য কি? 

যে কোনাে কিছু সম্পর্কে কোনাে ধারণা বা জ্ঞান লাভ করতে হলে সেটি সম্পর্কিত বিভিন্ন ডেটাকে যৌক্তিক পরিসজ্জায় উপস্থাপনকেই প্রকৃতপক্ষে বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় তথ্য হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। বিশ্বখ্যাত অনলাইন জ্ঞানভাণ্ডার উইকিপিডিয়াতে তথ্য বা। ইংরেজিতে Information (সংক্ষেপে Info) কে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলা হয়েছে - তথ্য হলাে যে কোনাে বিষয় সম্পর্কে উত্থাপিত যে কোনাে ধরনের প্রশ্নের উত্তর যা ঐ বিষয়টি সম্পর্কিত জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে। এই প্রশ্নের উত্তরে দুটি অংশ থাকতে হবে। এদের একটি হলাে ডেটা বা উপাত্ত, যেটি আসলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বৈশিষ্ট্যাবলির মান প্রকাশ করে এবং অপরটি হলাে নলেজ (Knowledge) যা সংশ্লিষ্ট বিষয়টি সত্যিকার কী সে। সম্পর্কে একটি বিমূর্ত ধারণাকে প্রকাশ করে। তথ্য এর ক্ষুদ্রতম একক হলাে ডেটা যা আসলে এলােমেলাে বা অগােছালাে কয়েকটি অক্ষর, সংখ্যা, চিহ্ন, ছবি ইত্যাদি যা সুনির্দিষ্ট বা যথাযথ অর্থ বা ভাব প্রকাশে সক্ষম নয়।

কিন্তু এই অগােছালাে বা এলােমেলাে ডেটাগুলােকে যৌক্তিকভাবে উপস্থাপন করলে তা একটি যথাযথ বা সুনির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করবে যেখান থেকে কোনাে কিছু সম্পর্কে জ্ঞান বা ধারণা অর্জন সম্ভব হবে। এটিকেই জ্ঞান (Knowledge) বা তথ্য (Information) হিসেবে অভিহিত করা যায়। যেমন টি,  অ, ম, ১ এই পৃথক বর্ণ, চিহ্ন বা সংখ্যাগুলাে অগােছালাে অবস্থায়। থাকলে কোনাে সুনির্দিষ্ট ভাব বা অর্থ প্রকাশে সক্ষম নয়। কিন্তু এগুলােকেই একটি যৌক্তিক সিকোয়েন্স বা পরিসজ্জায় উপস্থাপন করলে আমরা পাব '১টি আম’ যা একটি ফলের নাম এবং তার সংখ্যা - এই সুনির্দিষ্ট তথ্যকে প্রকাশ করছে। ডেটা এবং তথ্যকে আপাতদৃষ্টিতে এক মনে হলেও এদের মধ্যে সূক্ষ্ম কিছু পার্থক্য বিদ্যমান, যা নিম্নরূপ

তথ্য ও উপাত্তের পার্থক্য

উপাত্ত (ডেটা) তথ্য (ইনফরমেশন
১. অগােছালাে অবস্থায় থাকা যে কোনাে বর্ণ, চিহ্ন বা সংখ্যা এসব কিছুই হলাে ডেটা। ১. ডেটাকে প্রক্রিয়াকরণ করে যে অথবহ অবস্থা পাওয়া যায় তা তথ্য বলে।
২. ডেটা হলাে প্রক্রিয়াকরণের পূর্ব অবস্থা, কমপিউটারে যা ইনপুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।  ২. ইনফরমেশন হলাে প্রক্রিয়াকরণের পরের অবস্থা, যা। | কমপিউটারে আউটপুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৩.সকল তথ্যই ডেটা।  ৩. সকল ডেটা তথ্য নয়।
৪. ডেটা কোনাে কিছুর অর্থবহকিংবা পূর্ণাঙ্গ ধারণা দিতে পারেন। ৪. যে কোনাে তথ্য থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যায়
৫.ডেটা তথ্যের ওপর নির্ভর করে না। ৫. তথ্য সম্পূর্ণভাবে ডেটার ওপর নির্ভরশীল।
৬. কোনাে ছাত্রের ভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলাে পৃথক। পৃথকভাবে ডেটার উদাহরণ হতে পারে। ৬. ঐ ছাত্রের নাম, রােল নম্বর, সবগুলাে বিষয়ের নম্বর এবং তার | ভিত্তিতে প্রাপ্ত মােট নম্বর-এ সবকিছু একত্রে ছাত্রটির সুনির্দিষ্ট। কোনাে ইনফরমেশন বা তথ্যকে নির্দেশ করে।

ডেটা বা উপাত্ত কি? | তথ্য ও উপাত্ত কাকে বলে

ডেটা বা উপাত্ত হলাে তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক যা সুনির্দিষ্ট ফলাফল পাওয়ার জন্য পরিচালিত প্রসেসিংএর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কোনাে শব্দ, সংখ্যা, ছবি, প্রতীক ইত্যাদি যে কোনাে কিছুই উপাত্ত বা ডেটা হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে।

তথ্য প্রযুক্তি কি (What is Information Technology Bangla) 

মনে কর, তােমার যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আত্মীয় অনলাইন মােবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে ১০০ ডলার পাঠালাে। পাঠানাের পর পরই তুমি বাংলাদেশে এ সার্ভিসের যে কোনাে ব্যাংক থেকে টাকাটা তুলে নিতে পারছ। এখানে তােমার আত্মীয় তােমাকে যে টাকা পাঠালাে সেটি। আসলে তােমার কাছে আসেনি বরং এসেছে একটি ম্যাসেজ বা তথ্য। তােমার আত্মীয় যখন আমেরিকার ব্যাংকে টাকা জমা দিল তখন। তারা তাকে একটি কোড নাম্বার (তথ্য) দিয়েছে। এ তথ্যটি তােমার আত্মীয় তােমাকে টেলিফোন করে জানিয়ে দিয়েছে। তুমি ঐ কোড নাম্বারটি বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট আউটলেট বা ব্যাংকে গিয়ে বলে দিতে পারায় তারা তােমাকে ঐ ১০০ ডলার পরিমাণ টাকা নগদ প্রদান করবে। এখানে আমেরিকার ব্যাংক থেকে একটি তথ্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কমপিউটারে এসেছে বিভিন্ন মিডিয়া বা প্রযুক্তির মাধ্যমে। মূলত এটাই হলাে আইটি বা ইনফরমেশন টেকনােলজি।

তথ্য প্রযুক্তি বলতে সাধারণত তথ্য রাখা এবং একে ব্যবহার করার প্রযুক্তিকেই বুঝানো হয়। একে ইনফরমেশন টেকনােলজি (Information Technology - IT) বা আইটি নামে অভিহিত করা হয়। অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারিতে তথ্য প্রযুক্তিকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এভাবে"The branch of technology concerned with the dissemination, processing and storage of information, especially by means of computers". তথ্য প্রযুক্তি মূলত একটি সমন্বিত প্রযুক্তি যা যােগাযােগ, টেলিযােগাযােগ, অডিও ভিডিও, কম্পিউটিং, সপ্রচারসহ আরাে বহুবিধ প্রযুক্তির সম্মিলনে দীর্ঘদিন ধরে চর্চার ফলে সমৃদ্ধি লাভ করে তথ্য প্রযুক্তিরূপে আবির্ভূত হয়েছে। সার্বিকভাবে বলতে গেলে, কম্পিউটার এবং টেলিযােগাযােগ ব্যবস্থার মাধ্যমে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ একীকরণ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ এবং বিনিময় বা পরিবেশনের ব্যবস্থাকে তথ্য প্রযুক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
তথ্য প্রযুক্তির সাথে যােগাযােগ মাধ্যমের রয়েছে নিবিড় সম্পর্ক। তাই বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তিকে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি (Information and Communication Technology – ICT) বলা হয়। বাংলাদেশের তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির নীতিমালা অনুসারে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি হলাে"যেকোনাে প্রকারের তথ্যের উৎপত্তি, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন এবং বিচ্ছুরণে ব বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং সাধারণ জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকারকে আইন করে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশেও এমন একটি আইন প্রণীত হয়েছে যা তথ্য অধিকার ২০০৯' নামে পরিচিত। এ সকল কিছুর উদ্দেশ্যই হচ্ছে আগামী বিশ্বকে একটি বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজে পরিণত করা, যার মূলভিত্তি হবে ব্যাপক তথ্যের অবাধ প্রবাহ।

শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার

১. শিক্ষা বিষয়ক যেকোনো তথ্য যেকোনো সংগ্রহে ইন্টারনেট ব্যবহৃত হয়।
২. শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকে সহজ ও আকর্ষনীয় করতে বর্তমানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহৃত হচ্ছে।
৩. তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে বিশ্বের নামি-দামি স্কুল-কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে লাইব্রেরির বইপত্র পড়া যায়।
৪. শ্রেণিকক্ষের পাঠ্যবইগুলো তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে অনলাইনে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
৫. যেসব স্কুলে শিক্ষকের অভাব সেসব স্কুলে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিডিও ক্লাসের মাধ্যমে পাঠদান করা হচ্ছে।

প্রযুক্তি কি? 

গ্রিক শব্দ Techne (যার অর্থ হলাে আর্ট বা শিল্প, কারু কিংবা হাতের দক্ষতা) এবং logia (শব্দ) এ দুয়ের সমন্বয়ে টেকনােলজি শব্দটি গঠিত। প্রযুক্তি বলতে সাধারণভাবে কতিপয় কৌশল ও প্রক্রিয়ার সমন্বিত জ্ঞানকে বুঝায়। এটি কোনাে মেশিন, কমপিউটার বা ডিভাইস সংশ্লিষ্ট ও সংযুক্ত হতে পারে। যার ফলে যে কোনাে ব্যক্তি এর সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনেও এগুলােকে ব্যবহার করতে সক্ষম হয়।

তথ্য প্রযুক্তির জনক কে

ক্লাউডি এলউড শ্যানন (Claude Elwood Shannon) ১৯১৬ সালের ৩০ এপ্রিল আমেরিকার মিশিগান রাজ্যে জন্ম নেয়া এই আমেরিকান গণিতবিদকে তথ্য প্রযুক্তির জনক হিসেবে অভিহিত করা হয়। ১৯৩৭ সালে MIT এর ছাত্র থাকাকালে মাত্র ২৭ বছর বয়সে তিনি ডিজিটাল সার্কিট ডিজাইন থিয়ােরি। আবিষ্কার করেন। ১৯৪৮ সালে "A Mathematical theory of Information" নামে তার যে পেপারটি প্রকাশিত হয়, এর কারণেই তাকে তথ্য প্রযুক্তির জনক বলা হয়্র

তথ্য প্রযুক্তির অবদান (The Contribution of IT) 

আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশে তথ্য প্রযুক্তির প্রভাব অপরিসীম। কম্পিউটারের নির্ভুল কর্ম সম্পাদন, দ্রুতগতি, স্মৃতি, স্বয়ংক্রিয় কর্মসম্পাদন, নেটওয়ার্ক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তথ্য আদান-প্রদান, যােগাযােগ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের জন্য তথ্য প্রযুক্তির প্রয়ােগক্ষেত্র আজ সুবিস্তৃত। তথ্য প্রযুক্তির উল্লেখযােগ্য অবদান হলাে
১. অপচয় রােধ করে এবং সময়সাশ্রয়ী হয়।। 
২. তথ্যের প্রাপ্যতা সহজ হয়। 
৩. তাৎক্ষণিক যােগাযােগ সম্ভব হয়। ফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট, ই-মেইল, SMS, MMS প্রভ্রতি এর প্রক্রস্ট উদাহরণ
৪ প্রশিক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডের গতিকে ত্বরান্বিত করে। 
৫. সর্বক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। 
৬. ব্যবসায়-বাণিজ্যে লাভজনক প্রক্রিয়া সৃষ্টি করে। 
৭. ই-কমার্সের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পণ্যের বাজার সৃষ্টি করা যায়। 
৮. ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রয়ােজনীয় জিনিসের অর্ডার দেয়া যায়। 
৯, শিল্প প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার মনুষ্যশক্তির অপচয় কমায়। 
১০. মানবসম্পদের উন্নয়ন ঘটায়। 
১১. ঘরে বসেই অনলাইনে বিশ্বের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
১২. ই-গভর্নেন্স চালুর মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মধ্যে সমন্বয় ঘটানাে 
১৩. সিটিজেন চার্টারের মতাে নাগরিক সুবিধাগুলাে ঘরে বসেই পাওয়া যায় ।
১৪. ঘরে বসেই বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ফোন ইত্যাদি বিল দেয়া যায়।

তথ্য প্রযুক্তির উপাদানসমূহ ( The elements of IT) 

তথ্য প্রযুক্তিতে বর্তমানে যেসব মৌলিক উপাদান ব্যবহৃত হচ্ছে সেগুলাে হলাে
১. কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি (Computer and other devices)। 
২. কম্পিউটিং (Computing) 
৩. রেডিও, টেলিভিশন, ফ্যাক্স (Radio, Television, Fax) 
৪. অডিও ভিডিও (Audio Video) 
৫. স্যাটেলাইট (Satellite)
৬. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (Computer network) 
৭. ইন্টারনেট (Internet) 
৮. আধুনিক টেলিযােগাযােগ (Modern Telecommunication)। 
৯. মডেম ইত্যাদি (Modem etc.)।

যোগাযোগ প্রযুক্তি কি? 

যােগাযােগ প্রযুক্তি বা কমিউনিকেশন সিস্টেম হলাে। কম্পিউটার বা কোনাে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান ব্যবস্থার সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি। | এক কথায় যে প্রযুক্তির সাহায্যে নির্ভরযােগ্য উপায়ে উৎস হতে গন্তব্যে ডেটা কমিউনিকেশন প্রক্রিয়াটি পরিচালিত হতে পারে তাকেই যােগাযােগ প্রযুক্তি বা। কমিউনিকেশন টেকনােলজি বলা হয়ে থাকে। যেমনটেলিফোন, মােবাইল, ইন্টারনেট প্রভৃতি।

সৃজনশীল প্রশ্নের টিপস:

  • তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারের প্রযুক্তি বলতে - তথ্য প্রযুক্তিকে বােঝানাে হয়ে থাকে। 
  • ‘আজকাল প্রায় সব ক্ষেত্রেই তথ্য প্রযুক্তির প্রয়ােগ ঘটানাে হচ্ছে এর উত্তরে-তথ্য প্রযুক্তির সংজ্ঞা ও সংক্ষিপ্ত ব্যবহার আলােচনা করতে হবে। 
  • ‘তথ্য প্রযুক্তি ছাড়া বর্তমান সভ্যতা সম্পূর্ণ অচল’ বলতেবর্তমান সভ্যতায় তথ্য প্রযুক্তি প্রভাবকে বুঝানাে হয়ে থাকে। 
  • ‘তথ্য প্রযুক্তি জীবনকে করেছে সহজ ও আরামদায়ক বলতে-তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধা বুঝানাে হয়ে থাকে। ‘তথ্য প্রযুক্তি মানুষের জীবনে গতি এনে দিয়েছে, বলতেতথ্য প্রযুক্তির প্রয়ােগে কীভাবে সব কাজ দ্রুত হচ্ছে তার ব্যাখ্যাকে নির্দেশ করে। 
  • ‘প্রযুক্তি ব্যতীত তথ্য মূল্যহীন’ বলতেতথ্যের সাথে প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা বুঝানাে হয়ে থাকে।

আর্টিকেলের শেষকথাঃ তথ্য প্রযুক্তি কি | শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার
বন্ধুরা আমরা এতক্ষন জানলাম তথ্য প্রযুক্তি কি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার। যদি তোমাদের আজকের এই তথ্য প্রযুক্তি কি ও শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ৫ টি ব্যবহার পোস্ট টি ভালো লাগে তাহলে এখনি বন্ধুদের মাঝে শেয়ার ও কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো আমাদের পোস্ট টী।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ