আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা Class 5, 6, 7, 8, 9

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা কেমন আছো তোমরা। আজকের ব্লগ পোস্টের বিসয় হলো একটি রচনা। আর সেই রচনাটি হলো আমার জীবনের লক্ষ্য। প্রত্যেকটি মানুসের জিবনের লক্ষ্য আছে।

আর সেই লক্ষ্য কে কেন্দ্র করে আপনাকে একটি রচনা লিখতে হলে। অনেক বান্দা আছে যারা বানিয়ে বানিয়ে তার নিজের জিবনের লক্ষ্য রচনা লিখে থাকে। কেউ ভাল করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারে আবার কেউ আছে তেমন ভালো করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারেনা। আর তাই আমরা সেসব বান্দাদের জন্য আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা নিয়ে আসছি।

আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা Class 5, 6, 7, 8, 9
আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা Class 5, 6, 7, 8, 9

তো চল বন্ধুরা দেরি না করে আমরা আমাদের মুল কাজে চলে যাই। নিচে থেকে তোমরা আমার জীবনের লক্ষ্য রচনাটি দেখে নাও।

তোমার / আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা

ভূমিকা: শৈশব বা কৈশােরকালে আমরা ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখে থাকি। কিন্তু সবার সব স্বপ্ন সবসময় সত্য হয় না। সকলেই জানে। সফলতা অতীন করতে পারে না। তবুও বড় হওয়ার জন্যে সব মানুষেরই স্বপ্ন থাকে, থাকা দরকার । শৈশব থেকেই জীবনের একটি লক্ষ্য থাকা উচিত। মহাসমুদ্রে নাবিক ধুৰ নক্ষত্রে লক্ষ্য স্থির রেখে অকুল সমুদ্র বক্ষে দিক নির্ণয় করতে পারে। ফলে সে দিকভ্রষ্ট হয়ে অজানা উপকূলে নিরুদ্দেশ হয় না। তেমনই শৈশবেই জীবনের লক্ষ্য স্থির করে, সেই লক্ষ্যকে জীবনের ধ্রুবতারা করে জীবন সমুদ্রে পাড়ি দিলে, দিকভ্রষ্ট হয়ে বিপথগামী হওয়ার আশা থাকে না। ছাত্রাবস্থাই লক্ষ্য নির্ণয়ের যথার্থ সময়, ছাত্রজীবন পরিণত জীবনের প্রস্তুতিপর্ব। ছাত্রাবস্থার স্বপ্ন ও কল্পনা পরিণত জীবনে বাস্তবের মাটিতে ফুলে-ফলে সুশােভিত হয়। কিন্তু স্বপ্ন কেবল স্বপ্ন হলেই কিংবা কল্পনা অবাস্তব ও উদ্ভট হলেই চলে না; তা পরিণত জীবনের লক্ষ্যবাহী হওয়া চাই। সেজন্যে ছাত্রাবস্থাতেই জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে হয় । সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে অগ্রসর হতে হয় শ্রম, নিষ্ঠা, অধ্যবসায় ও একাগ্রতা নিয়ে। 

জীবনের লক্ষ্য স্থির করার প্রয়ােজনীয়তা: জীবনে সার্থকতা লাভ করতে হলে একটি দৃঢ় সংকল্প চাই। কবি গেয়েছেন

'মন রে কৃষিকাজ জানাে না 

এমন মানবজমিন রইল পতিত 

আবাদ করলে ফলতাে সােনা।'

মানব-জমিনে সােনা ফলাতে হবে। এজন্যে যথাসময়ে বীজ বপন এবং আনুষঙ্গিক পরিশ্রম ও তার পরিচর্যা দরকার। তেমনি জীবনের স্বপ্নকে সার্থক করে তুলতে হলে প্রয়ােজন সাধনা, প্রয়ােজন একাগ্রতা। জীবনের ধুৰ লক্ষ্যে উপনীত হওয়ার পথে অনেক বাধা, অনেক বিপ্ন। কিন্তু তাতে পশ্চাৎপদ না হয়ে সম্মুখের স্থির লক্ষ্যাভিমুখে অগ্রসর হয়ে চলতে হবে। তাই জীবনের চলার পথে চাই নির্দিষ্ট এবং সুপরিকল্পিত পথরেখা । সেই পথরেখাই একজন মানুষকে সফলতার তােরণ দুয়ারে উপনীত করবে। সেজন্যেই জীবনের সূচনাতেই লক্ষ্য স্থির করা উচিত। 

আমার জীবনের লক্ষ্য: কোনাে না কোনাে লক্ষ্যকে কেন্দ্র করেই মানবজীবন আবর্তিত। আমার জীবনের লক্ষ্য আমি একজন সুদক্ষ কৃষক হব। আমার লক্ষ্য জেনে অনেকে হয়তাে আমাকে উপহাস করবে। কিন্তু আমার জীবনের স্থির লক্ষ্যই হলাে কৃষক হওয়া। আমার লক্ষ্যকে অনেকে সামান্য এবং দীন মনে করতে পারে। যারা এ রকম মনে করে, আমি তাদের দোষ দেই না। কারণ দোষ তাদের নয়, দোষ সামাজিক দৃষ্টির ভগির সংকীর্ণতার। কৃষক বললে সবাই আমাদের দেশের গতানুগতিক ধারার মান্ধাতা আমলের সেই কৃষক, যাদের শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্য নেই, দু বেলা দু মুঠো পেট ভরে খাওয়ারও সংস্থান নেই, তাদের কথা ভেবে থাকে। আমি সে রকম কৃষক হতে চাই না। আমি আধুনিক যুগের শিক্ষিত, সুদক্ষ, বিজ্ঞাননির্ভর প্রগতিশীল কৃষক হতে চাই। 

এ রকম লক্ষ্য স্থির করার কারণ: বন্ধুমহলের কেউ হতে চায় ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ ম্যাজিস্ট্রেট, কেউবা অর্থনীতিবিদ। সকলে চাকরিকেই জীবনের লক্ষ্যরূপে স্থির করেছে। বাংলাদেশে এ চাকরিপ্রিয়তা এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে, এর ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে কৃষিসহ সৃষ্টিশীল পেশার প্রতি এক ধরনের বিমুখতা দেখা দিয়েছে। যে কৃষি আমাদের দেশের অর্থনীতির মূল উৎস এবং যে কৃষি নানা উপায়ে আমাদের দেশে লােকসংখ্যার অধিকাংশের জীবিকার আয়ােজন করে দেয়, তার পরিচালনার দায়িত্ব মুষ্টিমেয় নিরক্ষর, রুগ্ন, পরিবর্তনবিমুখ দরিদ্র কৃষকের হাতে তুলে নিয়ে আমরা নিশ্চিন্ত হয়ে বসে আছি। এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। আমাদের শিক্ষিত যুবসমাজের কেউ কি সেই মাটির ডাকে সাড়া দেবে না? কৰিণর গেয়েছেন

‘ফিরে চল ফিরে চল মাটির টানে।

আমি কৰিগুরুর বাণীর নির্দেশে মাটির কোলেই ফিরে যেতে চাই।

দেশের অবস্থার সঙ্গে আমার লক্ষ্যের যােগসূত্র; আজ আমাদের শিল্প বিধ্বস্ত, কৃষি অত্যন্ত দুর্দশাগ্রস্ত। দিনের পর দিন শােষক-শাসকেরা এদেশকে লটে-পটে খাচ্ছে। অথচ স্বাধীনতা লাভের পর আমাদের লক্ষ্য ছিল- ধনধান্যে পুষ্পে ভরা একটি সােনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা। স্বপ্নের বাস্তবিক সােনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে আমার লক্ষ্যের বিকল্প নেই। 

সার্থকতা: আমাদের দেশের কৃষক ভোঁতা লাঙল, রুগ্ন হালের বলদ ও নিকৃষ্ট বীজ দিয়ে সারহীন জমিতে যথাসম্ভব স্বল্প পরিমাণ ফসল ফলিয়ে চলছে। সেচের জল তারা ঠিকমতাে পায় না। চোখের জলে আর ঘামে মাটি ভিজে ওঠে, তবুও নদী পরিকল্পনার জল এসে আমাদের জমিতে পৌছায় না। আমি নতুন উদ্যমে এ হতাশাক্লিষ্ট কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে চাই। আমি কৃষিসেবার মাধ্যমে যতটুকু সাধ্য দেশসেবা করে যাব। আর এরই মাঝে আমার জীবনের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের সার্থকতা নিহিত বলে আমি মনে করি। 

উপসংহার: বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষি সাধনাই দেশের সমৃদ্ধি অর্জনের মূল চাবিকাঠি। কৃষিই দেশের সকল উন্নয়নের রুদ্ধদ্বার খুলে দেবে। মানুষের মুখে হাসি ফুটাবে। আমার বিশ্বাস, যদি আমার চেষ্টায় কোনাে ত্রুটি না থাকে এবং মনের একাগ্রতা অটুট থাকে, তবে আমি এ বিষয়ে। নিশ্চয়ই সফলতা লাভ করব। কবি বলে গেছেন- 'মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।'- এ শপথ বাক্য আমাকে সাফল্যের সিংহদ্বারে পৌঁছে দেবে, আমার প্রাণে নতুন উদ্যম ও নতুন প্রেরণা জোগাবে। আর স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করব

‘তােমার পতাকা যারে দাও।

তারে বহিবারে দাও শকতি।' 

আমাকে শক্তি দাও, সামর্থ্য দাও– প্রাণে আর মনে দাও স্বপ্ন বাস্তবায়নের অপরাজেয় উৎসাহ।

আমার জীবনের লক্ষ্য রচনা

ভূমিকা: একজন দক্ষকর্মী যেমন সকালবেলাতেই পরিকল্পনা করে নেন, সারাদিন কী কী করবেন, তেমনি একজন ভালো ছাত্রেরও উচিত পরবর্তী জীবনে সে কী হতে চায়, তা নির্ধারণ করে নেওয়া। তাহলেই সম্ভব সে পরিকল্পনা অনুযায়ী অধ্যয়ন করে সঠিক গন্তব্যে পৌছানো। মহাসমুদ্রে নাবিক ধ্রুব-নক্ষত্রে লক্ষ্য স্থির রেখে অকূল সাগরে দিক নির্ণয় করতে পারে। ফলে সে দিকভ্রষ্ট হয়ে অজানা উপকূলে নিরুদ্দেশ হয় না। তেমনি শৈশবেই জীবনের লক্ষ্য স্থির করে, সেই লক্ষ্যকে জীবনের ধ্রুবতারা করে জীবনসমুদ্রে পাড়ি দিলে, দিকভ্রষ্ট হয়ে বিপথগামী হওয়ার কোনো আশঙ্কা থাকে না। ছাত্রাবস্থাই লক্ষ্য নির্ণয়ের যথার্থ সময়, ছাত্রজীবন পরিণত জীবনের প্রস্তুতিপর্ব। ছাত্রাবস্থার স্বপ্ন ও কল্পনা পরিণত জীবনে বাস্তবের মাটিতে ফুলে-ফলে সুশোভিত হয়ে সার্থক হয়। কিন্তু স্বপ্ন কেবল স্বপ্ন হলেই, কিংবা কল্পনা, অবাস্তব ও উদ্ভট হলেই চলে না; তা পরিণত জীবনের লক্ষ্যবাহী হওয়া চাই। সেজন্য ছাত্রাবস্থাতেই জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে হয়। সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে অগ্রসর হতে হয় শ্রম, নিষ্ঠা, অধ্যবসায় ও একাগ্রতা নিয়ে ।

জীবনের লক্ষ্য স্থির করার প্রয়োজনীয়তা: জীবনে সার্থকতা লাভ করতে হলে একটি দৃঢ়সংকল্প চাই। কবি গেয়েছেন—

মন রে কৃষিকাজ জানো না

এমন মানবজমিন রইল পতিত

আবাদ করলে ফলত সোনা ।

মানবজমিনে সোনা ফলাতে হবে। এজন্য যথাসময়ে বীজ বপন এবং আনুষঙ্গিক পরিশ্রম ও সাধনার দরকার। তেমনি জীবনের স্বপ্নকে সার্থক করে তুলতে হলে প্রয়োজন সাধনা এবং প্রজ্ঞা। জীবনের ধ্রুব লক্ষ্যে উপনীত হওয়ার পথে অনেক বাধা, অনেক বিঘ্ন। কিন্তু তাতে পশ্চাৎপদ না হয়ে সম্মুখের স্থির লক্ষ্যাভিমুখে অগ্রসর হয়ে চলতে হবে। তাই জীবনের চলার পথে চাই নির্দিষ্ট এবং সুপরিকল্পিত পথরেখা। সে পথরেখাই সফলতার তোরণ দুয়ারে আমাকে উপনীত করবে। সেজন্যই জীবনের সূচনাতেই লক্ষ্য স্থির হওয়া উচিত।

আমার জীবনের লক্ষ্য: আমার জীবনের লক্ষ্য একজন সুদক্ষ কৃষক হওয়া । আমার লক্ষ্য জেনে অনেকে হয়তো আমাকে উপহাস করবে। কিন্তু আমার জীবনের স্থির লক্ষ্যই হলো কৃষক হওয়া। আমার লক্ষ্যকে অনেকে সামান্য এবং দীন মনে করতে পারে। যারা এ রকম মনে করে, আমি তাদের দোষ দিই না । কারণ দোষ তাদের নয়, দোষ আমাদের দৃষ্টির সংকীর্ণতার। কৃষক বললে সবাই আমাদের দেশের গতানুগতিক ধারার মান্ধাতা আমলের সেই কৃষক, যাদের শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্য নেই, দু'বেলা দুমুঠো পেট ভরে খাওয়ারও সংস্থান নেই, তাদের কথা ভেবে থাকে। আমি সে রকম কৃষক হতে চাই না । আমি আধুনিক যুগের শিক্ষিত, সুদক্ষ, বিজ্ঞাননির্ভর কৃষক হতে চাই ।

লক্ষ্য স্থির করার কারণ: বন্ধুমহলের কেউ হতে চায় ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ ম্যাজিস্ট্রেট, কেউ বা অর্থনীতিবিদ । সকলে চাকরিকেই জীবনের একমাত্র লক্ষ্যরূপে স্থির করেছে। বাংলাদেশে এ চাকরিপ্রিয়তা এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে সমস্ত দেশে কৃষিবিমুখতা দেখা দিয়েছে। যে কৃষি আমাদের দেশের অর্থনীতির মূল উৎস এবং যে কৃষি নানা উপায়ে আমাদের দেশে জনসংখ্যার অধিকাংশের জীবিকার আয়োজন করে দেয়, তার পরিচালনার দায়িত্ব মুষ্টিমেয় নিরক্ষর, রুগ্ণ, পরিবর্তনবিমুখ, দরিদ্র কৃষকদের হাতে তুলে দিয়ে আমরা নিশ্চিত হয়ে বসে আছি। এটা অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়। আমাদের শিক্ষিত যুবসমাজের কেউ কি সে মাটির ডাকে সাড়া দেবে না? জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন— ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি আমার দেশের মাটি।

দেশের অগ্রগতির সঙ্গে আমার লক্ষ্যের যোগসূত্র: আজ আমাদের দেশের শিল্প খাত বিধ্বস্ত, কৃষি খাত অত্যন্ত দুর্দশাগ্রস্ত। দিনের পর দিন শোষক-শাসকেরা এ দেশকে কামধেনুর মতো দোহন করে নিয়ে গেছে।

ক্ষমতার অতিরিক্ত উৎপাদন করে বাংলাদেশের কৃষি আজ সর্বস্বান্ত । অথচ স্বাধীনতা লাভের পর আমাদের লক্ষ্য ছিল— ধন ধান্য পুষ্পভরা একটি সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা। স্বপ্নের বাংলাকে বাস্তবিক সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে আমার লক্ষ্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। এ লক্ষ্যের অন্য কোনো বিকল্প নেই ।

আমাদের দেশের কৃষক ভোঁতা লাঙল, হালের রুগ্ণ বলদ ও নিকৃষ্ট বীজ নিয়ে সারহীন জমিতে যথাসম্ভব স্বল্প পরিমাণ ফসল ফলিয়ে চলছে । সেচের পানি তারা ঠিকমতো পায় না। চোখের পানি আর ঘামে মাটি ভিজে ওঠে, তবুও নদী পরিকল্পনার পানি এসে আমাদের জমিতে পৌঁছায় না। আমি নতুন উদ্যমে এ হতাশাক্লিষ্ট কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে চাই। আমি কৃষিতে অবদানের মাধ্যমে যতটুকু সাধ্য দেশ সেবা করে যাব। আর এরই মাঝে আমার জীবনের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের সার্থকতা নিহিত বলে আমি মনে করি। 

উপসংহার: কৃষিক্ষেত্রের উন্নয়নই দেশের সমৃদ্ধির মূল চাবিকাঠি। কৃষিই দেশের সকল উন্নয়নের রুদ্ধদ্বার খুলে দেবে। মানুষের মুখে হাসি ফোটাবে। আমার বিশ্বাস, যদি আমার চেষ্টায় কোনো ত্রুটি না থাকে এবং মনের একাগ্রতা অটুট থাকে, তবে আমি এ বিষয়ে নিশ্চয়ই সফলতা লাভ করব। কবি বলে গেছেন: “মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।'-এ শপথবাক্য আমাকে সাফল্যের সিংহদ্বারে পৌছে দেবে, আমার প্রাণে নতুন উদ্যম ও নতুন প্রেরণা জোগাবে । আর স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করব—

তোমার পতাকা যারে দাও

তারে বহিবারে দাও শকতি ।

আমাকে শক্তি দাও, সামর্থ্য দাও, প্রাণে আর মনে দাও স্বপ্ন সাধনার অপরাজেয় উৎসাহ।

আরটিকেলের শেস্কথা:

তাহলে বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিলাম আমার জীবনের লক্ষ্য রচনাটি। যদি তোমাদের আজকের এই রচনাটি ভালো লাগে তাহলে একটা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমালদের আর রায়হান ওয়েবসাইট টি ভিজিট করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ