সস্য কোষ কি | সস্য কাকে বলে

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো সস্য কি জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের সস্য কি

সস্য কি
সস্য কি
সস্য কি

ক. ফিটাস কী?

খ. সস্য কি?

গ. চিত্র-A থেকে চিত্র-B সৃষ্টির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করো। 

ঘ. চিত্র-C দ্বারা সংক্রমিত রোগ প্রতিরোধে তোমার করণীয় কী? মতামতসহ বিশ্লেষণ করো।

 প্রশ্নের উত্তর

. জগথলিতে অবস্থিত প্রায় ৮ সপ্তাহ পরের ভ্রুণই হলো ফিটাস। 

. সস্য হলো বীজের একটি অংশ। উদ্ভিদের নিষেকের সময় যে দু'টি পুং জননকোষ ভূণথলিতে মুক্ত হয় তার একটি গৌণ নিউক্লিয়াসের সাথে মিলিত হয়ে গিয়েড ( 31 ) সস্য কোষ সৃষ্টি করে। প

রবর্তীতে এই সদ্য কোষ মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে সস্যটিস্যু উৎপন্ন করে যা বীজের একটি অংশে পরিণত হয়।

. উদ্দীপকের চিত্র A হচ্ছে স্ত্রী জনন মাতৃকোষ এবং চিত্র-B হচ্ছে ভূণথলি। গর্ভযন্ত্র, প্রতিপাদ কোষ এবং গৌণ নিউক্লিয়াসের সমন্বয়ে গঠিত হয় ভূণথলি।

গর্ভাশয়ের অভ্যন্তরে ডিম্বক থাকে যেখানে স্ত্রীজনন মাতৃকোষ (2n) সৃষ্টি হয়। এ কোষটি মিয়োসিস বিভাজন প্রক্রিয়ায় চারটি হ্যাপ্লয়েড (n) কোষ সৃষ্টি করে, যার মধ্যে নিচের কোষটি ছাড়া বাকি তিনটি কোষ বিনষ্ট হয়ে যায়। 

জীবিত কোষটির নিউক্লিয়াস মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে দু'টি নিউক্লিয়াসে পরিণত হয় এবং ভূণথলির দু'মেরুতে অবস্থান নেয়। এরপর এ দু'টি নিউক্লিয়াসের প্রতিটি পরপর দু'বার বিভাজিত হয়ে চারটি করে নিউক্লিয়াস সৃষ্টি করে। 

পরবর্তীতে দুই মেরু হতে একটি করে নিউক্লিয়াস ভ্রূণথলির কেন্দ্রস্থলে এসে পরস্পর মিলিত হয়ে গৌণ নিউক্লিয়াস (2n) সৃষ্টি করে। দুই মেরুর নিউক্লিয়াসগুলো সামান্য সাইটোপ্লাজম ও হালকা প্রাচীর সহকারে কোষের সৃষ্টি করে। 

ডিম্বকরন্ধ্রের দিকের কোষ তিনটিকে গর্ভযন্ত্র বলে। এদের মাঝের বড় কোষটিকে ডিম্বাণু এবং অন্য কোষ দু'টিকে সহকারি কোষ বলা হয়। গভযন্ত্রের বিপরীত বা ডিম্বকমূলের দিকের কোষ তিনটিকে প্রতিপাদ কোষ বলে। এভাবেই ভূণথলি গঠিত হয়।

. উদ্দীপকে চিত্র-C হলো HIV ভাইরাস, যার সংক্রমণে এইডস রোগ হয়ে থাকে। বর্তমান বিশ্বে এইডস একটি মারাত্মক ঘাতক ব্যাধি। HIV- ভাইরাস শ্বেত রক্তকণিকার ক্ষতিসাধন করে ও কণিকায় অ্যান্টিবডি তৈরিতে বিঘ্ন ঘটায়। 

ফলে রোগীর দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিনষ্ট হয়ে যায় এবং রোগী মারা যায়। এইডস রোগ প্রতিরোধে আমার করণীয় হচ্ছে- ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে। সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করতে হবে। রক্ত গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই পরীক্ষা করে দেখতে হবে HIV সংক্রমণ আছে কিনা। 

HIV জীবাণুযুক্ত ইনজেকশনের সিরিঞ্জ, সুঁচ ইত্যাদি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও এইডস প্রতিরোধে আমার অন্যতম প্রধান করণীয় হলো সমাজের অন্য মানুষদের এইডস সম্পর্কে সচেতন করে তোলা । সকলে সচেতন হলেই এই রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি ।

আর্টিকেলের শেষকথাঃ সস্য কোষ কি | সস্য কাকে বলে

আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম সস্য কি যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
আরও পড়ুনঃ
আরও পড়ুনঃ